চাঁদে নামার ঠিক আগের মুহূর্তে ইসরোর রাডার থেকে হারিয়ে যায় বিক্রম। যাবতীয় প্রস্তুতি সত্ত্বেও কেন এমনটা ঘটল? কী ঘটেছিল সেই সময়? উঠে আসছে বেশ কয়েকটি সম্ভাবনা
সম্ভাবনা ১
ল্যান্ডার বিক্রমের সঙ্গে ইসরোর সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়
সম্ভাবনা ২
বিক্রমের সঙ্গে সংযোগ হারায় অরবিটার
সম্ভাবনা ৩
অরবিটারের সংযোগ ব্যবস্থা কাজ করেনি
পরে ইসরো দাবি করে, অরবিটারের কোনও ক্ষতি হয়নি। পরিকল্পনা মতোই আগামী ১ বছর ধরে অরবিটারের পাঠানো তথ্য হাতে পাবে ইসরো। আর এখানেই বিজ্ঞানীদের প্রশ্ন, অরবিটার সক্রিয় থাকলে বিক্রমের বিচ্ছিন্ন হওয়ার কারণও জানতে এত সময় লাগারই কথা নয়। কারণ শেষ ধাপে কী হয়েছিল, অরবিটারের পাঠানো ছবিতেই তা স্পষ্ট হত। বিজ্ঞানীদের তাই অনুমান-অরবিটারের ছবি বিশ্লেষণ করেই এনিয়ে মুখ খুলবে ইসরো ৷ এজন্য প্রয়োজনে বাড়তি সময় নেবে মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ৷
advertisement
চাঁদে নেমে প্রজ্ঞান যে তথ্য দেবে বলে আশা ছিল, অরবিটারের মাধ্যমে তার কতটা পাওয়া সম্ভব? এনিয়ে দু-ভাগ মহাকাশ বিজ্ঞানীরা ৷ অন্য একদল বিজ্ঞানীর আবার যুক্তি, অরবিটার হাই রেজলিউশন ক্যামেরা ও ইমেজিং ইনফ্রা-রেড স্পেকট্রোমিটার থাকায় চাঁদের সব অংশেই ছবি তুলবে অরবিটার। চাঁদের দক্ষিণ অংশের তথ্য পেতে সমস্যা হবে না ৷
চন্দ্রযানের অরবিটারই বড়দা। ওজনে ও শক্তিতে সব চেয়ে এগিয়ে। এই অরবিটারই এখন ভরসা ইসরোর।