পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে জেরায় ওই ষোড়শী আরও জানিয়েছে শিশু ভূমিষ্ঠ হওয়ার পর সে নিজের কলম দিয়েই কেটে ফেলে তার আম্বিলিক্যাল কর্ড ৷ পুলিশের ধারণা, প্রসবের সময় অনবধানতার জন্যই সদ্যোজাত শিশু মারা যায় ৷ তবে ওই ছাত্রী পুলিশকে জানিয়েছে সে মৃত সন্তান প্রসব করেছে ৷ যদিও পুলিশ মনে করে, প্রসবকালীন সাহায্য পেলে হয়তো সদ্যোজাতকে বাঁচানো যেত ৷
advertisement
আরও পড়ুন : মেট্রো স্টেশনেই ডায়াগনস্টিক সেন্টার, সময় বাঁচাতে আসা যাওয়ার পথে করিয়ে নিন দরকারি পরীক্ষা
তদন্তে ছাত্রী স্বীকার করেছে স্কুলের শৌচালয়ের কাছে উদ্ধার হওয়া মৃত সদ্যোজাত সে-ই প্রসব করেছে ৷ সে যে অন্তঃসত্ত্বা, এ কথা তার পরিবারের কেই জানত না বলে দাবি তার ৷ ঘটনায় জড়িত থাকার সন্দেহে কিশোরীর আত্মীয়-সহ কয়েক জন গ্রামবাসীকে আটক করেছে পুলিশ ৷ তবে সদ্যোজাতর জন্মদাতার কোনও খোঁজ পাওয়া যায়নি এখনও৷
আরও পড়ুন : সাইরাস মিস্ত্রির শেষকৃত্যে যোগ দেন রতন টাটার সৎ মা ৯২ বছর বয়সি প্রবীণা সিমোন
ষোল বছর বয়সি ওই কিশোরী আপাতত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৷ তার শারীরিক বা মানসিক কোনও আঘাত আছে কিনা, সে বিষয়ে এখনও কিছু জানা যায়নি ৷