আরও পড়ুন: রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীর কলকাতা সফরে মমতা- দ্রৌপদী সাক্ষাতের সম্ভাবনা, তুঙ্গে কৌতূহল
কলকাতা সংলগ্ন যাদবপুর, টালিগঞ্জ, বারাসত, বারুইপুর জংশন, ব্যারাকপুর, বসিরহাট, বেলঘড়িয়া, বেলুড়, দক্ষিণেশ্বর, দমদম ক্যান্টনমেন্ট রয়েছে এই তালিকায়। এ ছাড়াও জেলার রেলস্টেশনের মধ্যে রয়েছে ব্যান্ডেল, বোলপুর, চন্দননগর, চুঁচুড়া, ডানকুনি, কাটোয়া, নবদ্বীপ ধাম, শক্তিগড়, সিঙ্গুর, তারকেশ্বরের মতো গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনগুলি।
advertisement
আরও পড়ুন: বিদ্রোহী থেকে মুখ্যমন্ত্রী! ড্রাম বাজিয়ে স্বামীকে স্বাগত একনাথ শিন্ডের স্ত্রী লতার!
সম্প্রতি অগ্নিপথ প্রকল্পের কারণে সারা দেশে যে বিক্ষোভ হয়েছিল তাতে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল রেল। স্টেশনে ভাঙচুর থেকে শুরু করে ট্রেনে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার ছবি দেখা গিয়েছে। যে কোনও প্রতিবাদ, বিক্ষোভের ঘটনায় সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় রেল। এ বার সেই ঘটনায় রাশ টানতে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার। একই সঙ্গে থাকছে, মুখ দেখে যাতে দাগী আসামীদের চিনতে পারা যা, সেই প্রযুক্তি। অর্থাৎ দাগী আসামীরা এবার থেকে স্টেশনে ঢুকলেই সতর্কবার্তা চলে যাবে আরপিএফ পোস্টে। ফলে দ্রুত পদক্ষেপ করতে পারবে রেল পুলিশ। অন্য দিকে, রাত বাড়লেই অপেক্ষাকৃত ছোটো স্টেশনগুলিতে বাড়ে সমাজবিরোধীদের আনাগোনা। সেই ঘটনাতেও রাশ টানা প্রয়োজন বলে মনে করছে রেলমন্ত্রক। তার ফলে একদিকে যেমন রেলস্টেশনগুলিকে সমাজ বিরোধীদের কবল থেকে মুক্ত করা যাবে, তেমনই যাত্রীদের বিশেষ করে মহিলাদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষা সুনির্দিষ্ট করা যাবে।
RAJIB CHAKRABORTY