বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতিশ কুমারের উপদেষ্টা ছিলেন তিনি। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের দিল্লির বাসভবনে তৃণমূল নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করতে যান জেডিইউর প্রাক্তন সাংসদ। সেখানেই তৃণমূলের যোগ দেন তিনি। সেই সময় দলে যোগ দিয়েই তিনি বলেছিলেন, "আমি বিশ্বাস করি ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনের পর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দিল্লিতে থাকবেন।"
আরও পড়ুন: জম্মু-কাশ্মীরে ফের 'টার্গেট কিলিং', জঙ্গিদের গুলিতে নিহত বিহারের পরিযায়ী শ্রমিক
advertisement
পবন বর্মা একজন দক্ষ কূটনীতিবিদ। ভুটানে ভারতের রাষ্ট্রদূত ছিলেন এক কালে। পরবর্তী সময়ে রাজনীতিতে পা রাখেন। প্রথমে বিহারের মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারের উপদেষ্টার পদে ছিলেন তিনি, পরে জেডিইউয়ের টিকিটেই রাজ্যসভার সাংসদ হয়েছিলেন। নীতীশ কুমারও যথেষ্ট ভরসা রাখেন এই দুঁদে কূটনীতিকের উপর। এককালে জনতা দল ইউনাইটেডের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্বও সামলেছেন পবন বর্মা। দলের মুখপাত্রের ভূমিকাতেও দেখা গিয়েছিল তাঁকে।
আরও পড়ুন: তড়িঘড়ি এল খাট, মধ্যরাতে নিজামে ঢুকতেই অনুব্রতকে ঘিরে একের পর এক চমক! 'যত্ন' করছে সিবিআই
এদিন সকালেই ট্যুইট করে পবন বর্মা জানিয়েছেন, তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করছেন তিনি। একই সঙ্গে তাঁর ইস্তফাপত্র যেন দল গ্রহণ করে সেই আবেদনও তিনি করেন। পবন বর্মার দল ত্যাগ ঘিরে শুরু হয়েছে রাজনৈতিক চর্চা। তবে তিনি জেডিইউতেই ফিরছেন নাকি অন্য দলে যোগ দিচ্ছেন সেই বিষয়ে মন্তব্য করেননি কেউই।