গরিব পাকিস্তানের সেনাবাহিনী বড়লোক! যুদ্ধ করতে হয় না তবু ‘কাঁড়ি কাঁড়ি’ টাকা জেনারেলদের! কী করে জানেন?
সূত্রের খবর, ২০১৩ সালে বাংলাদেশ হয়ে ভারতে প্রবেশ করেছিল আজাদ। সে সময় নিজের পরিচয়পত্র তৈরি করতেই সে খরচ করে প্রায় ১ লক্ষ টাকা। পরে এ কাজে সে গড়ে তোলে চক্র, যাদের মধ্যে ছিল একাধিক এজেন্ট ও সাব-এজেন্ট। সীমান্তবর্তী এলাকায় সক্রিয় এই চক্র লাখ লাখ টাকার বিনিময়ে পরিচয়পত্র তৈরির কাজ করত।
advertisement
ট্রেনে চড়েই ‘বড়লোক’! এক স্টেশন থেকে উঠে পরের স্টেশনে নেমে যেতেন এই যাত্রী… GRP ধরতেই অবাক কাণ্ড!
আজাদের হাত ধরে শতাধিক বাংলাদেশির হাতে ভারতীয় পরিচয়পত্র! তদন্তে নেমেছে ইডি
ইডির দাবি অনুযায়ী, প্যান, ভোটার বা আধার কার্ড তৈরির ক্ষেত্রে আজাদ প্রতি জন থেকে ১ থেকে ১.৫ লক্ষ টাকা করে নিত। পাসপোর্ট তৈরির জন্য দর ছিল ২.৫ লক্ষ টাকা কিংবা তারও বেশি। শুধু পরিচয়পত্র নয়, অবৈধ উপায়ে ভারতে বসবাসকারী বাংলাদেশিদের ভিসা ও পাসপোর্ট জোগাড় করে দেওয়ার পেছনেও ছিল এই চক্র।
তদন্তকারীদের অনুমান, এখনও পর্যন্ত অন্তত ১০০ জন বাংলাদেশি নাগরিকের নামে ভারতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করে দিয়েছে এই চক্র। এজেন্ট ও সাব-এজেন্টদের খোঁজে তল্লাশি চালাচ্ছে ইডি। চক্রের সঙ্গে প্রশাসনের কোনও দুর্নীতিগ্রস্ত অংশ জড়িত কি না, তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে।