প্রধানমন্ত্রীর দফতর সূত্রে খবর, ওমিক্রণ (Omicron) আক্রান্তের সংখ্যা কিছুটা কমলে তারপরেই বিদেশ সফরে যাবেন প্রধানমন্ত্রী (Narendra modi)। সেদিক থেকে ফেব্রুয়ারিতে প্রধানমন্ত্রীর সফর হতে পারে বলে সাউথ ব্লক সূত্রের খবর। এর আগে করোনার দ্বিতীয় ঢেউয়ের পরে অক্টোবর মাসে ইতালি এবং ব্রিটেনে গিয়েছিলেন মোদি। তিনি দেখা করেছিলেন আমেরিকার নতুন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গেও। এদিকে, দ্বিতীয় ঢেউয়ের ধাক্কা অনেকটাই সামলে ধীরে ধীরে সুস্থ হয়ে উঠছিল দেশ তথা বিশ্ব। তবে এবার শুরু হয়েছে করোনার নতুন প্রজাতির চোখ রাঙানি। নেপথ্যে রয়েছে ওমিক্রন।
advertisement
আরও পড়ুন - আধার- রেশন সংযুক্তিকরণের সময়সীমা বৃদ্ধির সম্ভাবনা, বড় নির্দেশ হাইকোর্টের
দেশেও ক্রমশ বাড়ছে এই করোনার এই নতুন ভ্যারিয়্যান্টের প্রভাব। দক্ষিণ আফ্রিকায় প্রথম হদিশ পাওয়া গিয়েছিল ওমিক্রনের। এরপর বিশ্বের একাধিক দেশে ছড়িয়ে পড়েছে এই ভ্যারিয়্যান্ট। ইউরোপ, আমেরিকাতে ডেল্টার পাশাপাশি ওমিক্রনও (Omicron) বিপজ্জ্নক ভ্যারিয়েন্ট হয়ে উঠেছে। দেশের করোনা পরিস্থিতি বিস্তারিত পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ করে তবেই বিষয়টি নিয়ে আলোকপাত করতে চান বিশেষজ্ঞরা। এদিকে বড়দিনের দিনেই বড় ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
আরও পড়ুন - আবার কি বন্ধ হচ্ছে লোকাল ট্রেন? গঙ্গাসাগর থেকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যা বললেন...
কোমবির্টিডি যুক্ত প্রবীণদের বুস্টার জোড এবং ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের টিকাকরণের ঘোষণা করেন তিনি। ৩ জানুয়ারি থেকে ১৫ থেকে ১৮ বছর বয়সীদের জন্য টিকাকরণ শুরু হবে বলে ঘোষণা করেন প্রধানমন্ত্রী। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের তরফে নানান বিধিনেষেধ আরোপ করা হয়েছে। আতঙ্কিত না হয়ে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে দেশবাসীকে। মাস্ক পরা, বারবার হাত ধোয়া চালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্যমন্ত্রক ও বিশেষজ্ঞরা। প্রয়োজন না হলে বাইরে বের হতেও নিষেধ করেছেন বিশেষজ্ঞরা।
RAJIB CHAKRABORTY
