সাংবাদিক বৈঠকে উইং কম্যান্ডার ভ্যমিকা সিং এবং কর্নেল সোফিয়া কুরেশি জানান, অপারেশন সিঁদুরে টার্গেট ছিল লস্কর, জৈশ এবং হিজবুল ঘাঁটি।
অপারেশন সিন্দুর সম্পর্কে কর্নেল সোফিয়া কুরেশি বলেন, “পহেলগাঁও সন্ত্রাসী হামলায় নিহতদের ন্যায়বিচার দেওয়ার জন্যেই এই অভিযান শুরু করা হয়েছিল। ৯টি জঙ্গি ঘাঁটি লক্ষ্য করে এই হামলা চলে।” এই হামলায় যাতে কোনও সাধারণ নাগরিক না মারা যান, কোনও অসামরিক সম্পত্তি ধ্বংস না হয়, তা বিচার করেই ভারত হামলা চালিয়েছে বলে জানান তিনি৷ তাঁর কথায়, ‘‘বিশ্বাসযোগ্য গোয়েন্দা তথ্য এবং সীমান্ত সন্ত্রাসবাদে তাঁদের সূত্রের ভিত্তিতেই জঙ্গি ঘাঁটি নির্বাচন করা হয়েছিল।’’
advertisement
পাকিস্তানের পঞ্জাবের ভিতরে (৪টি ) এবং পাক-অধিকৃত কাশ্মীরের (৫টি ) নির্ভুল হামলা চালানো হয়েছে বলে জানানো হয়েছে৷ যার মধ্যে রয়েছে সন্ত্রাসী সংগঠন জেইএম এবং এলইটি-র সদর দফতর। ভারতীয় বিমান হামলায় কমপক্ষে ১৭ জন জঙ্গি নিহত এবং ৬০ জনেরও বেশি আহত হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
প্রসঙ্গত, সরকারের কঠোর সতর্কবার্তার কয়েক মিনিট আগেই, পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খ্বজা আসিফ বলেছিলেন যে, নয়াদিল্লি ‘পিছু হঠলে’ ইসলামাবাদ যে কোনও উত্তেজনা থেকে বিরত থাকতে প্রস্তুত।