হামলার দিন মূল সেনাঘাঁটির বাইরেও জঙ্গিদের সঙ্গেই ছিল কেউ বা কারা। তাদের মধ্যে একজনের ফিঙ্গার প্রিন্টের হদিশ পেল এনআইএ। উরির সেনাঘাঁটিতে প্রায় ৪ ঘণ্টা ধরে তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহ করে এনআইএ। সংগ্রহ করা হয়
এনআইএ সূত্রে খবর, পাঠানকোট হামলার সঙ্গে উরির মিল অনেকটাই। শুধু হামলার কৌশল নয়, জঙ্গিদের থেকে উদ্ধার হওয়া জিনিসপত্রও অনেকটাই এক।
advertisement
-পেশোয়ারের কোনও একটি অঞ্চলে জিপিএস অন করা হয়েছিল
-পরে আবার তা চালু করা হয় উরিতে
-পাঠানকোটের মতই অস্ত্র, প্যাকেট ভর্তি শুকনো খাবার, গ্যাজেট ছিল জঙ্গিদের সঙ্গে
জইশ ই মহম্মদ জঙ্গিরাই হামলা চালিয়েছে উরিতে। হামলার পর সেনা এই দাবি করলেও এখনও এব্যাপারে নিশ্চিত নয় এনআইএ। সঙ্গে একটি ব্যাপারে একমত সেনা-এনআইএ। দুই সংস্থারই অনুমান, ভারতে ঢোকার পর খুব বেশি সময় নষ্ট করেনি জঙ্গিরা। হামলা স্থলেরও রেকিও তেমন একটা করেনি। সেসব তথ্যই তাদের হাতে তুলে দিয়েছিল কোনও সোর্স। পাঠানকোটের মতই সেই সোর্সেরও অবাধ যাতায়াত ছিল সেনাঘাঁটিতে। সেনার সঙ্গে যৌথভাবে এই সোর্সকেই চিহ্নিত করতে চায় এনআইএ।
জঙ্গিরা সংখ্যায় ৪-র বেশি ছিল বলেও নিশ্চিত এনআইএ। হামলার পর সংঘর্ষের সময় তাঁরা কোথায় পালাল, তা বের করাই এখন সেনা-এনআইএ’র
সামনে মূল চ্যালেঞ্জ।