১. সাড়ে ছ'মিটারের এই প্রতীকটির ওজন হবে ১৬ হাজার কেজি, পুরোটাই ভারতের তৈরি ও ভারতে নির্মিত।
২. এটি তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়েছে ৬,৫০০ কেজির স্টিল।
৩. প্রথমে তৈরি করা হয়েছে একটি কম্পিউটার গ্রাফিক্স। তার পর সেটির উপর ভিত্তি করে তৈরি করা হয়েছে একটি মাটির মডেল। সেটি অনুমোদিত হওয়ার পর মূল মডেলের কাজ শুরু হয়েছে।
advertisement
৪. তার পর ওই মডেল থেকে একটি ছাঁচ তৈরি করা হয়েছে। তার পর এই ছাঁচের ভিতরে মোম দিয়ে পালিশ করা হয়েছে। যতটা মোটা ব্রোঞ্জের আসল মূর্তি হবে, ততটা মোটা করে। তার পর এটিতে দেওয়া হয়েছে তার প্রতিরোধক।
৫. এর পর ধাতব পদার্থ বহনের জন্য নলের ব্যবস্থা করা হয়েছে, তা ছাড়া গ্যাস বেরিয়ে যাওয়ার জন্য ব্যবস্থা করা হয়েছে বিশেষ ছিদ্রের। এর পর ধাতব পেরেক জাতীয় জিনিস ওই মোমের ছাঁচের মধ্যে দিয়ে গলিয়ে দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন - বৃহস্পতিবার থেকে চালু হবে পরিষেবা, শিয়ালদহ মেট্রোর উদ্বোধন করলেন স্মৃতি ইরানি
৬. এর পর নল দিয়ে ব্রোঞ্জের গলিত ধাতু দিয়ে দেওয়া হয়েছে ভিতরে।
৭. তার পর ঠাণ্ডা হওয়ার পর বাইরের দিকের প্লাস্টার সরিয়ে ফেলা হয়েছে। তার পর ফিনিশিং টাচ দেওয়া হয়েছে ব্রোঞ্জের মূর্তিতে।
৮. তার পর চূড়ান্ত পর্যায়ের পালিশ করা হয়েছে, কোনও অতিরিক্ত রঙ ব্যবহার করা হয়নি।
আরও পড়ুন: ৬২০০ কোটি টাকার ঋণখেলাপি মামলার শাস্তি, বিজয় মালিয়ার ৪ মাসের জেল, ২ হাজার জরিমানা!
৯. সারা দেশের প্রায় ১০০ শিল্পী এটি নির্মাণের কাজে যুক্ত ছিলেন। একেবারে ডিজাইন করা থেকে ক্রাফ্টিং করা, কাস্টিং করার কাজে এঁরা ৬ মাস ধরে কাজ করেছেন।
১০. একটি নির্দিষ্ট স্থানে স্থাপন করা একটি চ্যালেঞ্জ কারণ এটি স্থাপিত হবে মাটি থেকে প্রায় ৩২ মিটার উঁচুতে।