আরও পড়ুন: কলকাতার দুর্গাপুজোকে হেরিটেজ স্বীকৃতি, ইউনেসকোর ঘোষণায় তিলোত্তমার ঐতিহ্য
advertisement
অন্যদিকে, তথ্য ও সংস্কৃতি মন্ত্রকের তরফেও বাংলার এই স্বীকৃতিকে শুভেচ্ছা বার্তায় ভরিয়ে দেওয়া হয়েছে। শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
উল্লেখ্য, এর আগে কুম্ভমেলাকে বিশেষ সাংস্কৃতিক ও ঐতিহ্যের মর্যাদা দিয়েছে ইউনেস্কো৷ ২০১৭ সালে দক্ষিণ আফ্রিকার জেজুতে ইউনেস্কোর দ্বাদশ অধিবেশনে ভারতের এই মেলাকে বিশেষ স্বীকৃতি দেওয়া হয়৷ ইউনেস্কোর তরফে তখন বলা হয়েছিল, ভারতে বৈচিত্রের মধ্যে ঐক্য এক অনন্য নজির হয়ে রয়েছে কুম্ভ মেলা৷ এই মেলা ভারতীয় ঐতিহ্য, ভক্তি ও সংস্কৃতির অন্যতম ধারক ও বাহক৷ কুম্ভ মেলার পর পূর্ব ভারতের অন্যতম বড় উৎসব দুর্গাপুজো ইউনেস্কোর হেরিটেজ তালিকায় ঢুকে পড়ল৷ ইউনেস্কো আনুষ্ঠানিক ভাবে এ ব্যাপারে ঘোষণা করবে ১৮ ডিসেম্বর৷
আরও পড়ুন: বড়দিনের আগে বড়সড় নাশকতার ছক! বর্ধমানে যাত্রীবোঝাই সরকারি বাসে বোমা উদ্ধার!
দুর্গাপুজোকে ইউনেস্কোর হেরিটেজ তালিকায় রাখার দাবি অনেকদিনের৷ পশ্চিমবঙ্গ সরকার অনেকবার কেন্দ্রের কাছে এ ব্যাপারে উদ্যোগী হওয়ার অনুরোধ করে৷ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও বিভিন্ন সময়ে দুর্গাপুজোকে (Kolkata Durga Puja) ইউনেস্কোর হেরিটেজ তালিকায় রাখার কথা বলেন৷ অবশেষে দুর্গাপুজোর হেরিটেজ তকমা চেয়ে ইউনেস্কোর কাছে আবেদন করে ভারত সরকার৷ বিশ্ব জুড়ে এমন বহু আবেদন ইউনেস্কোর (UNESCO) কাছে জমা পড়ে৷ সেই আবেদনগুলি খতিয়ে দেখতে ১৩ ডিসেম্বর প্যারিসে বিশেষ অধিবেশনে আবেদন খতিয়ে দেখার পরই বাঙালির দুর্গাপুজোকে হেরিটেজ তালিকাভুক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয় ইউনেস্কো৷