আরও পড়ুন- অল্প সময়ে বড়সড় রিটার্ন পেতে পেনি স্টকে বিনিয়োগ? মাথায় রাখুন এই জরুরি তথ্যগুলি
পিটিআইকে সেনার ওই মুখপাত্র জানিয়েছেন, ধ্বংসস্তূপের নীচে আটকে পড়া মানুষদের খুঁজতে ওয়াল রাডার ব্যবহার করা হচ্ছে। এছাড়া স্নিফার কুকুরদেরও কাজে লাগানো হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ১৩ জন টেরিটোরিয়াল আর্মি কর্মী এবং ৫ জন সাধারণ নাগরিককে নিরাপদে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে। ১৮ জন টেরিটোরিয়াল আর্মির সৈন্য এবং ৬ জন নাগরিকের মৃতদেহ এখনও পর্যন্ত উদ্ধার করা হয়েছে। তিনি জানান, টেরিটোরিয়াল আর্মির ১২ জন সৈন্য এবং ২৬ জন সাধারণ মানুষ এখনও নিখোঁজ।
advertisement
সেনার ওই মুখপাত্র জানিয়েছেন, এই দুর্ঘটনায় প্রাণ হারানো সেনা কর্মীদের মধ্যে একজন জুনিয়র কমিশনড অফিসারও (JCO) রয়েছেন। JCO সহ ১৪ জন জওয়ানের মৃতদেহ দু’টি বায়ুসেনার বিমান এবং একটি সেনা হেলিকপ্টারের মাধ্যমে তাঁদের বাড়িতে পাঠানো হয়েছে। একজন জওয়ানের মৃতদেহ সড়কপথে মণিপুরের কাংপোকপি জেলায় পাঠানো হবে।
আরও পড়ুন- তেলেঙ্গানার রান্না খাওয়ার ইচ্ছা প্রধানমন্ত্রীর! ২৫-৩০ রকম পদ রান্না করছেন কে?
মণিপুরের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং শুক্রবার ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন এবং উদ্ধারকার্যের খোঁজ নেন। এই মর্মান্তিক ঘটনাকে মণিপুরের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ দুর্ঘটনাই বলে মনে করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। বৃহস্পতিবার রাতে, মণিপুরের ননি জেলার টুপুল রেল স্টেশনের কাছে ভারতীয় সেনাবাহিনীর ১০৭ টেরিটোরিয়াল আর্মি ক্যাম্পের কাছে এই ভূমিধ্বসের ঘটনাটি ঘটে। জিরিবাম থেকে ইম্ফলের মধ্যে একটি রেললাইন তৈরি করা হচ্ছে এখানে। এই সৈন্যদের সেই রেলপথের সুরক্ষার জন্যই মোতায়েন করা হয়েছিল।