আরও পড়ুন: বিছানা ভেজানোর শাস্তি! শিশুর উপর অকথ্য অত্যাচার, আঘাত গোপনাঙ্গেও
কী ধরনের মিশন এই প্রোবা-৩ ?
প্রোবা-৩ মিশন হল ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থা (ইএসএ)-এর একটি ‘ইন-অরবিট ডেমোনস্ট্রেশন (আইওডি) মিশন’। এই মিশনের লক্ষ্য হল প্রথমবারের মতো ‘নির্ভুল ফর্মেশন ফ্লাইং’। অর্থাৎ, এই স্যাটেলাইট-এ রয়েছে দু‘টি ছোট উপগ্রহ। একটি নির্দিষ্ট কক্ষপথে গিয়ে দু’টি স্যাটেলাইট আলাদা হয়ে যাবে।
advertisement
তারপরে সেই নির্দিষ্ট জায়গায় থেকেই মহাকাশ যানটি সূর্যের করোনাগ্রাফ সংগ্রহ করবে। একের পর এক পরীক্ষা চালাবে। সূর্য গ্রহণ সম্পর্কে সমস্ত তথ্য সংগ্রহ করে সংস্থায় পাঠাবে। এই মিশনের সঙ্গে দু’টি উপগ্রহ জড়িত যা কৃত্রিম সূর্যগ্রহণ তৈরি করতে একসঙ্গে কাজ করবে। ইসরোর বিজ্ঞানীরা ওর পাঠানো তথ্য দিয়েই চালাবেন বিভিন্ন গবেষণা।
আরও পড়ুন: প্রথমবারের জন্য গাধার দুধ খেলেন রামদেব, তারপর যা বললেন…
সূর্যের করোনা, সৌর বায়ুমণ্ডলের সবচেয়ে বাইরের স্তর, সৌর গতিবিদ্যা এবং মহাকাশ আবহাওয়ার ঘটনা বোঝার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এই মিশন। ৪৪.৫ মিটার লম্বা রকেটটি প্রায় ১৮ মিনিট ভ্রমণ করার পরে ৫৫০ কেজি প্রোবা-৩ উপগ্রহটিকে একটি নির্দিষ্ট কক্ষপথে স্থাপন করবে। মূলত, উৎক্ষেপণের আগে ইসরোর বিজ্ঞানীরা আগে তিরুমালায় শ্রী ভেঙ্কটেশ্বর স্বামী মন্দিরে প্রার্থনা জানান। এবারও তার ব্যতিক্রম ঘটে নি।