যদিও দরিদ্র মুক্তির উন্নয়নকে রাষ্ট্রসংঘ চিরস্থায়ী উন্নয়ন বা সাস্টেনেবল ডেভলপমেন্টের এক উদাহরণ হিসাবে দেখতে চাইছেন৷ পাশাপাশি, বলতে চাইছেন, এই ঐতিহাসিক দিকে যাত্রা করছে দেশ৷ ২০৩০ সালের ভারতের অর্ধেক মানুষকে দারিদ্রের হাত থেকে বার করে আনার যে লক্ষ্য স্থির হয়েছে, তাতেও ভারত এর ফলে সহজে পৌঁছে যেতে পারবে বলে আশা সংঘের৷
advertisement
আরও পড়ুন- দলে নেই কোনও পরিবর্তন, নেদারল্যান্ডের বিরুদ্ধে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত ভারতের
আরও পড়ুন- মেসি বা রোনাল্ডোর হাতেই বিশ্বকাপ দেখতে চান সৌরভ, খাবারের সমস্যা মিটিয়ে দেবে বোর্ড নিশ্চিত দাদা
ভারতের মাল্টি ডায়মেনশনাল পোভার্টি ইনডেক্স সোমবার প্রকাশ করেছেন ইউনাইডেট নেশনস ডেফলপমেন্ট প্রোগ্রাম, সঙ্গে কাজ করেছে অক্সফোর্ড পোভার্টি অ্যান্ড হিউম্যান ডেভলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ নামে সংস্থা৷ সেখানেই বলা হয়েছে এই নির্দিষ্ট সময়কালের মধ্যে ৪১.৫ কোটি মানুষ দারিদ্রের কবল থেকে মুক্তি পেয়েছেন৷
এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করে বলা হয়েছে, চিরস্থায়ী উন্নয়নের পথে ভারতের লক্ষ্যমাত্রা রয়েছে, তা পূর্ণ করা সম্ভব৷ দেশে দারিদ্রসীমার নীচে বসবাসকারীদের অন্তত অর্ধেক নারী, পুরুষ ও শিশুকে দারিদ্রের কবল থেকে বার করে আনার পরিকল্পনা নিয়েছে ভারত৷ ২০৩০ সালের মধ্যে সেই পরিকল্পনা পূরণ করার সময়সীমা স্থির করা হয়েছে৷ রাষ্ট্রসংঘ মনে করছে, ভারত সহজে এই লক্ষ্যে পৌঁছে যেতে পারবে৷ এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করে একে একেবারে ঐতিহাসিক পরিবর্তন বলে ঘোষণা করেছে রাষ্ট্রসংঘ৷
ভারতের এই ঐতিহাসিক বিবর্তনকে উদাহরণ হিসাবে তুলে ধরার কথাও বলেছে সংঘ৷ কী ভাবে দারিদ্র দূরীকরণ করতে হয়, তার উদাহরণ হচ্ছে ভারত৷ ২০২০ সালের আদমশুমারির ভিত্তিতে পাওয়া তথ্যের উপর নির্ভর করেই এই পরিসংখ্যান প্রকাশ করেছে রাষ্ট্র সংখ্যা৷ যদিও ভারতে এখনও বিশ্বের সবচেয়ে বেশি দরিদ্র মানুষ বসবাস করেন৷ সেই সংখ্যা প্রায় ২২ কোটির বেশি৷ এর পরেই রয়েছে নাইজেরিয়া, সেখানে সংখ্যা ৯ কোটির বেশি৷