আরও পড়ুন- এতকাল ধরে বিদ্যুৎ নেই দ্রৌপদী মুর্মুর গ্রামে! ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আলো আনার নির্দেশ
“অগ্নিবীররা বারোটিরও বেশি দেশে কাজ করছে। অনেক বহুজাতিক দেশে এই প্রকল্প রয়েছে,” অনেক দেশের বড় সশস্ত্র বাহিনীর নিম্ন পদে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগের ব্যবস্থা গ্রহণের উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন। “উত্তরপ্রদেশের আজমগড় এবং রামপুরের জনগণ দেখিয়েছে যে জনসাধারণ অগ্নিপথের পক্ষে রয়েছে। আমাদের দল সেখানে বিশাল জয় অর্জন করেছে”, বলেন বিজেপির এই নেতা। এই দু’টি নির্বাচনী এলাকাই সমাজবাদী পার্টির কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়েছে বিজেপি।
advertisement
বিজেপি জানিয়েছে, বিহারে বিক্ষোভ রাজনৈতিক ‘ষড়যন্ত্রের’ অংশ এবং এটি মোটেও ক্ষুব্ধ যুবকদের স্বতঃস্ফূর্ত আন্দোলন নয়। দলের সুরে গলা মিলিয়েই মন্ত্রী বলেন, “অন্যান্য অনেক রাজ্য যেখানে অনেক মানুষ সশস্ত্র বাহিনীতে যোগদান করেছে তাঁরা শান্ত থেকেছে। তাহলে কেন বিহারে এমন হিংসাত্মক বিক্ষোভ ঘটল?”
আরও পড়ুন- "এখন ভারতের সব ঘরে শৌচালয়, সব গ্রামে বিদ্যুৎ": মিউনিখে দাবি প্রধানমন্ত্রী মোদির
অন্তত দু’টি জেলায় দলীয় কার্যালয়ে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয় এবং বিক্ষোভকারীরা উপমুখ্যমন্ত্রী রেণু দেবী এবং রাজ্য সভাপতি সঞ্জয় জয়সওয়াল সহ অনেক বরিষ্ঠ নেতার বাড়ি এবং গাড়িও ভাঙচুর করে।