কৃষ্ণ নগরে এই ধসের কারণ প্রায় আটটি বাড়ি ক্ষতিগ্রস্থ৷ পাশাপাশি প্রায় ধ্বংসের কবলে ৬টি অস্থায়ী কাঠামো৷ কঠিন এই পরিস্থিতিতে শুরু হয়ে গিয়েছে উদ্ধারকার্যও৷
প্রায় ২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে সাত বছর আগে নির্মিত শেলটার হোমও ভূমিধসের কবলে। আবহাওয়ার জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে স্কুল, কলেজ৷ হিমাচল প্রদেশের পরিস্থিতির কারণে কালকা-শমিলা রেললাইনও মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ট্র্যাকের ৭-৮ টি জায়গায় ভয়ঙ্করভাবে বিপর্যস্ত।
advertisement
হিমাচল প্রদেশের সোলানে মেঘভাঙা বৃষ্টি এবং সিমলায় শিব মন্দির ধসে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে মোট ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত সোমবার ফাগলিতে ভূমিধসের ফলে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে।
আরও পড়ুন: হিমাচল-উত্তরাখণ্ডে কেন হচ্ছে বিধ্বংসী বৃষ্টি? সামনে এল আসল কারণ, বৃষ্টি-ধসে মৃতের সংখ্যা ছাড়াল ৬০
সিমলায় ভেঙে পড়েছে প্রচুর গাছ, গত তিন দিন ধরে বহু এলাকা বিদ্যুৎহীন। খালিনীতে গাছ পড়ে বহু যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত। মুখ্যমন্ত্রী সুখু বিদ্যুৎ, জল সরবরাহ প্রকল্পগুলি পুনরুদ্ধারের জন্য একটি বৈঠক করেছেন৷