IMD Weather report: হিমাচল-উত্তরাখণ্ডে কেন হচ্ছে বিধ্বংসী বৃষ্টি? সামনে এল আসল কারণ, বৃষ্টি-ধসে মৃতের সংখ্যা ছাড়াল ৬০
- Published by:Satabdi Adhikary
- news18 bangla
Last Updated:
আবহাওয়া দফতরের ডিরেক্টর এম মহাপাত্র জানিয়েছেন, ট্রু লাইন এখনও স্বাভাবিক অবস্থায় পৌঁছায়নি। তিনি বলেন, “মৌসুমি অক্ষরেখার একটি অংশ মেরঠ ও দিল্লির মধ্যে অবস্থান রয়েছে। সেই কারণে দিল্লিতে বৃষ্টি হচ্ছে। স্কাইমেট ওয়েদারের ক্লাইমেট অ্যান্ড মেটিওরোলজির ভাইস প্রেসিডেন্ট মহেশ পালাওয়াত জানাচ্ছেন, দিল্লি এনসিআর (জাতীয় রাজধানী অঞ্চল) এবং পূর্ব-মধ্য ভারতে ১-২ দিনের জন্য হালকা বৃষ্টি হবে, তবে ২০ আগস্টের দিকে রেখাটি আবার উত্তর দিকে সরে যাবে। এর পরে, উত্তরের হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডে আবার ভারী বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে।
হিমাচল প্রদেশের সিমলার কৃষ্ণনগরে ভূমিধসে মৃত্যু হল ২ জনের। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এখানে ভূমিধসের কবলে পড়ে মোট ৫টি বাড়ি ধসে পড়েছে বলে সূত্রের খবর৷ প্রায় ২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে সাত বছর আগে নির্মিত শেলটার হোমও ভূমিধসের কবলে। উদ্ধারকাজ চালাচ্ছে এনডিআরএফ। অন্যদিকে মৃতের সংখ্যা ৬০ ছাড়িয়েছে৷ খারাপ আবহাওয়ার জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে স্কুল, কলেজ৷
advertisement
গত কয়েকদিনের আকাশ ভাঙা বৃষ্টিতে হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডে যেন ধ্বংসযজ্ঞ চলছে। বৃষ্টি ও ভূমিধসে ইতিমধ্যেই ৬০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। হিমাচল প্রদেশের সোলানে মেঘভাঙা বৃষ্টি এবং সিমলায় শিব মন্দির ধসে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে মোট ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে। গত সোমবার ফাগলিতে ভূমিধসে ৫ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। সিমলায় ভেঙে পড়েছে প্রচুর গাছ, গত তিন দিন ধরে বহু এলাকা বিদ্যুৎহীন। খালিনীতে গাছ পড়ে বহু যানবাহন ক্ষতিগ্রস্ত।
advertisement
কিন্তু, হঠাৎ এত দুর্যোগের কবলে কেন পড়ল এই দুই রাজ্য? কেন এত বৃষ্টি? কী বলছেন বিশেষজ্ঞেরা? আবহাওয়া অফিস সূত্রের খবর, এই দুই রাজ্যেই আসলে বৃষ্টিপাতের দুটি সিস্টেম কাজ করছে। প্রথমটি হল, পশ্চিমি ঝঞ্ঝা এবং দ্বিতীয় হিমালয়ের পাদদেশে মৌসুমি বায়ুর অবস্থান৷ আরব সাগর থেকে আসা দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু হিমালয়ের পাদদেশে শৈলৎক্ষেপ বৃষ্টিপাত ঘটাচ্ছে। তার জেরেই এই বিপুল বৃষ্টি৷
advertisement
advertisement
advertisement
আবহাওয়া দফতরের ডিরেক্টর এম মহাপাত্র জানিয়েছেন, ট্রু লাইন এখনও স্বাভাবিক অবস্থায় পৌঁছায়নি। তিনি বলেন, “মৌসুমি অক্ষরেখার একটি অংশ মেরঠ ও দিল্লির মধ্যে অবস্থান রয়েছে। সেই কারণে দিল্লিতে বৃষ্টি হচ্ছে। স্কাইমেট ওয়েদারের ক্লাইমেট অ্যান্ড মেটিওরোলজির ভাইস প্রেসিডেন্ট মহেশ পালাওয়াত জানাচ্ছেন, দিল্লি এনসিআর (জাতীয় রাজধানী অঞ্চল) এবং পূর্ব-মধ্য ভারতে ১-২ দিনের জন্য হালকা বৃষ্টি হবে, তবে ২০ আগস্টের দিকে রেখাটি আবার উত্তর দিকে সরে যাবে। এর পরে, উত্তরের হিমাচল প্রদেশ এবং উত্তরাখণ্ডে আবার ভারী বৃষ্টিপাতের আশঙ্কা রয়েছে।