রেলযাত্রায় যে কুলি একসময় ছিল এক অপরিহার্য অংশ, তার কদর ছিল সমাজে এতটাই যে বলিউডে একাধিক হিট সিনেমা তৈরি হয়েছিল তাদের জীবনকে ঘিরে। কিন্তু সময় বদলেছে, প্রযুক্তি এগিয়েছে, আর কুলিদের প্রয়োজনীয়তা কমতে কমতে এখন প্রায় বিলুপ্তির পথে।
স্কার্ট পরা মেয়েকে দেখলেই এই ‘কাজ’ করত পাইলট! গোপন ক্যামেরায় যা ধরা পড়ল… শিউরে উঠবেন!
advertisement
এই কারণেই বিধবা হয়েছেন আউশগ্রামের একাধিক মহিলা! এবার বাকিদের সংসার বাঁচাতে শুরু লড়াই
পবিত্র শহর হরিদ্বারের রেলস্টেশনে এখন দেখা যাচ্ছে কুলিদের কর্মসংকট। একসময় স্টেশনে নামলেই লাল জামা পরা কুলিদের ভিড় দৌড়ে আসত যাত্রীদের মালপত্র তুলতে। সেই দৃশ্য এখন অনেকটাই অতীত। দেশের এ-ওয়ান শ্রেণিভুক্ত রেলস্টেশনগুলির মধ্যে হরিদ্বারও রয়েছে। ফলে এখানে পাবলিক ফ্যাসিলিটি বা যাত্রীসুবিধাও আধুনিক। একাধিক এস্কেলেটর বসানো হয়েছে, আছে স্বয়ংক্রিয় সিঁড়ি, প্রতিবন্ধী ও প্রবীণদের জন্য প্ল্যাটফর্মে ইলেকট্রিক কারও চালু হয়েছে। সঙ্গে যোগ হয়েছে চাকাওয়ালা ট্রলি-ব্যাগ। এগুলিই একেবারে কেড়ে নিয়েছে কুলিদের কাজ।
দুই দশক আগে হরিদ্বার স্টেশনে যেখানে দু’শোর বেশি কুলি ছিল, আজ তা অর্ধেকেরও কমে নেমে এসেছে। আসলে কুলিদের পেশা কোনওদিনই খুব স্বচ্ছল ছিল না। তার ওপর আধুনিক সুযোগ-সুবিধার আগমনে তাদের রোজগার একেবারে তলানিতে এসে ঠেকেছে। তাই আজকের দিনে কুলিরা সরকারের কাছে সাহায্যের আর্জি জানাচ্ছে।