বুধবার সকাল সাতটা থেকে সমস্ত জায়গায় একযোগে অভিযান শুরু করে ইডি। সূত্রের খবর, আতিকের সঙ্গে যুক্ত সেই ব্যক্তিরা ইডি-র টার্গেটে রয়েছেন, যারা কালো টাকাকে সাদা করার র্যাকেটের সঙ্গে জড়িত বলে সন্দেহ করা হচ্ছে। ইডি এই সমস্ত লোকের বেনামি সম্পত্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিয়েছে।
আরও পড়ুন: বিরাট খুশির খবর, সিকিমে কবে থেকে চালু হচ্ছে রেল? উত্তর জানলে আনন্দে আত্মহারা হবেন পর্যটকরা
advertisement
এই অভিযানে বিপুল পরিমাণ নগদ অর্থ ছাড়াও বিদেশি মুদ্রা, গহনা, বিলাসবহুল গাড়ি ও গুরুত্বপূর্ণ নথিপত্র বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেটের এই পদক্ষেপ কতটা বড়, তা অনুমান করা যায় যে ইডি-র যুগ্ম পরিচালক জিতেন্দ্র কুমার সিংও প্রয়াগরাজ পৌঁছে গিয়েছেন। তার তত্ত্বাবধানে অভিযানের পুরো কার্যক্রম চলছে।
আরও পড়ুন: 'দ্য ডিপেস্ট সাবওয়ে মেট্রো' স্টেশনে ফিনিশিং টাচ, কবে থেকে চালু হাওড়া-শিয়ালদহ মেট্রো? বড় খবর
উল্লেখযোগ্য বিষয় হল এই মামলায় ব্যবস্থা নেওয়ার আগে ইডি গোপনে আতিক আহমেদের ঘনিষ্ঠদের সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করেছিল। এর পরেই জাফর খান, হানিফ, সোহলাত খান এবং গুল খান সহ বর্তমান ও প্রাক্তন সিএ-রাও ইডির স্ক্যানারে এসেছেন।