গত ১০ নভেম্বর দিল্লির লালকেল্লা মেট্রো স্টেশনের সামনে বিস্ফোরণের ঘটনায় ১৩ জনের মৃত্যু হয়েছে৷ বিস্ফোরণের তীব্রতা এতটাই ছিল যে ভেঙে যায় মেট্রো স্টেশনের কাচ৷ ক্ষতিগ্রস্ত হয় ওই Hyundai i20 গাড়ির আশপাশে থাকা একাধিক গাড়ি৷
সিসিটিভি ফুটেজেও দেখা গিয়েছে, বিস্ফোরক বোঝাই Hyundai i20 গাড়ির স্টিয়ারিংয়ের পিছনে দেখা গিয়েছে উমর নবিকে৷
আরও পড়ুন: ৫০০ কিলো লাড্ডু, ৫ লাখ রসগোল্লা! আত্মবিশ্বাসে টইটম্বুর NDA, চলছে বিরাট প্রস্তুতি
advertisement
উমরের মায়েরা ডিএনএ নমুনার সঙ্গে i20 গাড়ি থেকে পাওয়ার দেহাংশের ডিএনএ -এর ১০০ শতাংশ মিল পাওয়ার গিয়েছে বলে গত বৃহস্পতিবার জানিয়েছেন তদন্তকারীরা৷
ছোট থেকে মেধাবী, পেশায় চিকিৎসক ব্যক্তিগত ভাবে ভদ্র, শান্ত, অন্তর্মুখী হিসাবেই পারিবারিক মহলে সুপরিচিত ছিল৷ কিন্তু, গত ২ বছরে সে উগ্রপন্থার সঙ্গে জড়িয়ে পড়ে বলে জানা বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত ছিল সে৷ ঘটনার দিন সকালেই বিস্ফোরণের আগে ওই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে গ্রেফতার করা হয়েছিলতার বাকি শাগরেদর৷ উদ্ধার হয়েছিল বিপুল পরিমাণ বিস্ফোরক৷
আরও পড়ুন: শুরু ভোটগণনা, বিহার দখলে এগিয়ে তেজস্বী-তেজপ্রতাপ! প্রশান্তের দল এগিয়ে ৩ আসনে
বিস্ফোরণের আগে দিল্লির প্রায় ১২টা জায়গায় বিস্ফোরক বোঝাই গাড়ি নিয়ে ঘুরতে দেখা গিয়েছিল উমরকে৷ একটা ফুটেজে দেখা গিয়েছে রেড ফোর্টের কাছে সুনেহরি মসজিদের পার্কিং লটে প্রায় ৩ ঘণ্টা গাড়িতে অপেক্ষা করেছিল সে৷ বিস্ফোরণ ঘটানোর ২৪ মিনিট আগে সেখান থেকে বেরিয়ে যায়৷
চিকিৎসকদের এই ‘হোয়াইট কলার’ টেরর মডিউলের মূল সদস্য উমর নবি৷ উমর জম্মু ও কাশ্মীরের পুলওয়ামার কোলি গ্রামের বাসিন্দা ছিল৷