জানা গিয়েছে, বছর পাঁচেকের ওই শিশুটি তার বাড়ির সামনেই থাকা একটি মন্দিরের কাছে খেলছিল৷ এমন সময় পবিত্র নামের তার এক প্রতিবেশী মেয়েটিকে ভুলিয়ে মন্দিরের ভিতরে নিয়ে যায়৷ যেখানেই চলে যৌন নির্যাতন৷ বাচ্চাটির চিৎকার বাইরে পৌঁছলে স্থানীয়রা দ্রুত সেখানে পৌঁছয় ও অভিযুক্তকে মারধর শুরু করে৷ অভিযোগ, মেয়েটির ঠাকুমা অভিযুক্ত যুবককে ধরতে গেলে সে তাঁকে ঠেলে পালিয়ে যায়৷ এরপর তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়৷ কিন্তু, অভিযুক্তের পরিবার দাবি করে, সে মানসিক ভাবে অসুস্থ৷ সে কথা শুনে তাকে ছেড়েও দেয় পুলিশ৷
advertisement
আরও পড়ুন: পুলিশের ইউনিফর্ম পরে তোলাবাজি! সিভিক ভলান্টিয়ারকে কড়া শাস্তি…জানুন কী করল লালবাজার
কিন্তু পরে তার জঘন্য কাজের একটি সিসিটিভি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর অভিযুক্তকে ফের গ্রেফতার করে পুলিশ। ঘটনায় পুলিশের প্রাথমিক পদক্ষেপের জন্য স্থানীয়দের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হয়। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযুক্তের পরিবার দাবি করেছিল, সে মানসিকভাবে অসুস্থ, তাই তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল৷ কিন্তু মর্মান্তিক ভিডিওটি প্রকাশ্যে আসার পর তাকে আবার হেফাজতে নেওয়া হয় এবং পরিবারের অভিযোগের ভিত্তিতে তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়।
অভিযুক্ত একটি মেডিকেল স্টোরে কাজ করে। পুলিশ জানিয়েছে, তার পরিবার তার মানসিক সমস্যা সম্পর্কে মিথ্যা বিবৃতি দিয়েছিল৷ সে মানসিকভাবে সুস্। ইতিমধ্যে, মেয়েটির মেডিক্যাল পরীক্ষা করা হয়েছে এবং ঘটনার পরে সে এখনও মানসিকভাবে ট্রমায় রয়েছে।