অর্থাৎ কোভিশিল্ডের প্রথম ডোজ নেওয়ার পর ৮ সপ্তাহ পেরোলেই দ্বিতীয় ডোজ নিতে পারবেন যে কেউ৷ বিশেষজ্ঞ কমিটির ব্যাখ্যা, গবেষণায় দেখা গিয়েছে ১২ সপ্তাহের ব্যবধানে কোভিশিল্ডের দ্বিতীয় ডোজ নিলে শরীরে যে কার্যকরিতা তৈরি হয়, ৮ সপ্তাহেও সেই কার্যকরিতাই পাওয়া যাবে৷ সেই কারণেই টিকার দু'টি ডোজের মধ্যে সময়ের ব্যবধান কমিয়ে আনা হল৷ বিষয়টি সম্পর্কে অবগত এক আধিকারিককে উদ্ধৃত করে এমনই দাবি করেছে সংবাদসংস্থা পিটিআই৷
advertisement
আরও পড়ুন: চিনের হাসপাতালে করোনা রোগীর ভিড়, ফের আশঙ্কা! এবার কি নতুন কোনও স্ট্রেন?
কোভিশিল্ডের দ্বিতীয় ডোজ বাকি রয়েছে, দেশে এমন মানুষের সংখ্যা এখনও ছয় থেকে সাত কোটি৷ দুই ডোজের মধ্যে সময়ের ব্যবধান কমায় এই ছয় থেেক সাত কোটি মানুষের টিকাকরণ কর্মসূচিও দ্রুত সম্পন্ন করা যাবে৷ যেভাবে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা আবার নতুন করে বাড়ছে, তাতে টিকাকরণ কর্মসূচি দ্রুত সম্পূর্ণ করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ৷
তবে কোভিশিল্ডের ক্ষেত্রে নিয়ম বদল হলেও কোভ্যাক্সিনের ক্ষেত্রে নিয়ম একই থাকছে৷ বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী, কোভ্যাক্সিনের প্রথম ডোজ নেওয়ার ২৮ দিন পর দ্বিতীয় ডোজ দেওয়া হয়৷