TRENDING:

Covishield: ‘১০ লাখের মধ্যে ৭ থেকে ৮ জনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে’, কোভিশিল্ড নিয়ে বললেন ডঃ রমন গঙ্গাখেদকর

Last Updated:

Covishield: ১০ লাখের মধ্যে মাত্র ৭ থেকে ৮ জনের শরীরেই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ভারতের নামী মহামারী বিশেষজ্ঞ, প্রাক্তন আইসিএমআর বিজ্ঞানী ডঃ রমন গঙ্গাখেদকর। তিনি বলেছেন, ‘কোনও ঝুঁকি নেই”।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
কলকাতাঃ কোভিশিল্ড ভ্যাকসিনে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। অ্যাস্ট্রোজেনেকার এমন স্বীকারোক্তির পরই হইচই পড়ে গিয়েছে গোটা বিশ্বে। তবে ১০ লাখের মধ্যে মাত্র ৭ থেকে ৮ জনের শরীরেই পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছেন ভারতের নামী মহামারী বিশেষজ্ঞ, প্রাক্তন আইসিএমআর বিজ্ঞানী ডঃ রমন গঙ্গাখেদকর। তিনি বলেছেন, ‘কোনও ঝুঁকি নেই”।
(Image: Reuters/File)
(Image: Reuters/File)
advertisement

আরও পড়ুনঃ ‘সাত পাকে বাঁধা পড়ে নিয়ম মেনে বিয়ে না করলে হিন্দু বিয়ে বৈধ নয়’, বলল সুপ্রিম কোর্ট

নিউজ 18-কে গঙ্গাখেদকর বলেছেন, “প্রথম ডোজ নেওয়ার সময় ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি থাকে। দ্বিতীয় ডোজে ঝুঁকি কমে যায়। তৃতীয় ডোজের সময় ঝুঁকি থাকে সবচেয়ে কম। সাধারণত ভ্যাকসিন নেওয়ার দুই থেকে তিন মাসের মধ্যে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়”।

advertisement

আদালতের নথি উদ্ধৃত করে যুক্তরাজ্যের সংবাদমাধ্যমগুলিতে প্রকাশিত প্রতিবেদন অনুযায়ী, ফার্মাসিউটিক্যাল জায়ান্ট অ্যাস্ট্রোজেনকা স্বীকার করে নিয়েছে যে তাদের তৈরি কোভিড ভ্যাকসিনে রক্ত জমাট বেঁধে যাওয়ার মতো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে। তবে সম্ভাবনা খুবই কম। অ্যাস্ট্রোজেনকার তৈরি এই কোভিড ভ্যাকসিনের নাম কোভিশিল্ড। ভারতে সিরাম ইনস্টিটিউট এই ভ্যাকসিন তৈরি করেছিল। ভারতীয় জনসংখ্যার অন্তত ৯০ শতাংশকে এই টিকা দেওয়া হয়েছে।

advertisement

কোভিড-১৯-এর সরকারি ব্রিফিংয়ের সময় ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ (আইসিএমআর)-এর মুখ হয়ে উঠেছিলেন ডঃ রমন গঙ্গাখেদকর। তিনি বলছেন, “কোভিশিল্ড লঞ্চ হওয়ার ৬ মাসের মধ্যেই টিটিএস অ্যাডেনোভাইরাস ভেক্টর ভ্যাকসিনের বিরল পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা গিয়েছিল। এর মধ্যে নতুন কিছু নেই”। সঙ্গে তিনি যোগ করেন, “এটা বুঝতে হবে যে ভ্যাকসিন নিয়েছেন এমন ১০ লাখের মধ্যে মাত্র ৭ থেকে ৮ জনেরই ঝুঁকি রয়েছে”।

advertisement

গঙ্গাখেদকর মনে করেন, ভ্যাকসিন নেওয়ার পর লক্ষ লক্ষ মানুষ সুস্থ রয়েছেন। হেঁটে চলে বেড়াচ্ছেন। সেই দিক থেকে দেখলে ভ্যাকসিনের ইতিবাচক প্রভাবের পরিপ্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট ঝুঁকি ন্যূনতম। ব্রিটিশ নিউজ আউটলেট ডেইলি টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, ফেব্রুয়ারিতে লন্ডনের হাইকোর্টে জমা দেওয়া নথিতে অ্যাস্ট্রোজেনেকা স্বীকার করেছে, কোভিড ১৯-এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগিতায় তৈরি ভ্যাকসিনে “খুব বিরল ক্ষেত্রে” থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া সিন্ড্রোম (TTS) সহ থ্রম্বোসিস হতে পারে।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
লালগোলাতে রাজরাজেশ্বরী রূপে পূজিতা হন মা কালী! দেওয়া হয় ইলিশের ভোগ
আরও দেখুন

বিশেষজ্ঞের মতে, এই ধরনের জরুরী পরিস্থিতিতে ভ্যাকসিন বা ওষুধ সবসময় “ঝুঁকি এবং সুবিধা বিশ্লেষণ” করেই অনুমোদিত হয়। এই ক্ষেত্রেও, সুবিধা প্রত্যাশিত ঝুঁকির চেয়ে অনেক বেশি ছিল।

বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Covishield: ‘১০ লাখের মধ্যে ৭ থেকে ৮ জনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হতে পারে’, কোভিশিল্ড নিয়ে বললেন ডঃ রমন গঙ্গাখেদকর
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল