পিপিই, মাস্ক, গ্লাভসের মতো একবার ব্যবহারযোগ্য প্লাস্টিক পদার্থের চাহিদা বেড়েছে। কোভিড ১৯ অতিমারি শুরু হওয়ার পর থেকেই এই জিনিসগুলির চাহিদা খুবই বেড়ে গিয়েছে। ২০২১-এর মে মাসে গোটা দেশে প্রায় ২০০ টন কোভিড ১৯ সংক্রান্ত বর্জ্য তৈরি হয়েছে। এর ফলে বিষাক্ত গ্রিনহাউড গ্যাসের উৎপাদন বাড়তে শুরু করেছে। CSIR- ন্যাশনাল কেমিক্যাল ল্যাবরেটরি (CSIR NCL) ও রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড (RIL) এই বর্জ্যকেই পুনর্ব্যবহার করে এর সঙ্গে আরও প্রয়োজনীয় পদার্থের মিশ্রণে একে ব্যবহারযোগ্য করে তোলার কাজ শুরু করেছে।
advertisement
CSIR- ন্যাশনাল কেমিক্যাল ল্যাবরেটরি (CSIR NCL) ও রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড (RIL) এই কাজের মৌ চুক্তি করে ফেলেছে। পুনের কোম্পানিগুলির সাহায্যে ইতিমধ্যেই ১০০ কেজি বর্জ্যের রিসাইকেলের কাজ শুরু হয়েছে। এই কাজে CSIR- ন্যাশনাল কেমিক্যাল ল্যাবরেটরি (CSIR NCL) ও রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড (RIL)-কে সাহায্য করছে APPL ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড, SKYi কম্পোজিটস, হর্ষ দীপ অ্যাগরো প্রোডাক্টস, উর্মিলা পলিমার্স, জয় হিন্দ অটোটেক প্রাইভেট লিমিটেড। পিপিই সংগ্রহ ও সেগুলিকে পুনর্ব্যবহারযোগ্য করার জন্য পুনের ওয়েস্ট ম্যানেজমেন্ট কোম্পানি পাসকো এনভায়রনমেন্টাল সলিউশন কাজ শুরু করেছে।
আরও পড়ুন: সামনে এল চাঞ্চল্যকর সত্যি, ইচ্ছে করেই ঝাড়খণ্ডের বিচারককে অটো চাপা দেওয়া হয়েছিল!
CSIR- ন্যাশনাল কেমিক্যাল ল্যাবরেটরি (CSIR NCL) মহারাষ্ট্র পলিউশন কন্ট্রোল বোর্ড (MPCB) থেকে প্রয়োজনীয় অনুমতি নিয়েছে এই কাজের প্রাথমিক পর্যায় শুরু করার জন্য। এই প্রজেক্টের মাধ্যমে দেশজুড়ে প্রাকৃতিক ও সামাজিক উপাদানকে রক্ষা করার কাজ করা হবে।
আরও পড়ুন: Alert! আগামী মাস থেকে এই ব্যাঙ্কগুলির চেকবুকের মাধ্যমে করতে পারবেন না পেমেন্ট...