আরও পড়ুন- ভারতের বহু ধর্ম, বহু সম্প্রদায়, কিন্তু সব ধর্মের গন্তব্য আসলে এক: যোগী আদিত্যনাথ
এরই মধ্যে, ভারতের প্রথম দেশীয় mRNA Covid-19 ভ্যাকসিন প্রযুক্তি তৈরি করল সেন্টার ফর সেলুলার অ্যান্ড মলিকুলার বায়োলজি (CCMB)। এই প্রযুক্তি করোনাভাইরাস সংক্রমণের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা যায় কী না তা পরীক্ষা করা হবে। বর্তমানে প্রাক-ক্লিনিক্যাল বিশ্লেষণ পর্যায়ে রয়েছে এটি। কোভিড-১৯-এর বিরুদ্ধে প্রায় ৯০% কার্যকরী, mRNA Covid-19 ভ্যাকসিন ম্যালেরিয়া, ডেঙ্গু এবং যক্ষ্মা রোগের মোকাবিলা করতেও ব্যবহার করা যেতে পারে বলে জানিয়েছে টাইমস অফ ইন্ডিয়ার একটি প্রতিবেদন।
advertisement
“CCMB-এর সঙ্গে সংযুক্ত অটল ইনকিউবেশন সেন্টারের দলটি প্রকল্প শুরুর এক বছরের মধ্যেই ভ্যাকসিনের বিকাশে নেতৃত্ব দিয়েছিল,” TOI-কে জানিয়েছেন CCMB-এর ডিরেক্টর ডক্টর বিনয় নান্দিকুরি৷ অন্যদিকে, পুণের ভ্যাকসিন প্রস্তুতকারী জেনোভা বায়োফার্মাসিউটিক্যালসের বিরুদ্ধে এমআরএনএ ভ্যাকসিনের ক্লিনিকাল ট্রায়াল বিধি লঙ্ঘনের ঘটনায় অত্যন্ত বিরক্তি প্রকাশ করেছে ভারতের ওষুধ নিয়ন্ত্রক কর্তৃপক্ষ।
আরও পড়ুন- দায়িত্ব নিয়েই মোদিকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন শ্রীলঙ্কার নতুন প্রধানমন্ত্রী বিক্রমাসিংহের!
GEMCOVAC-19 নামে পরিচিত ভ্যাকসিনটি দেশের প্রথম দেশীয় mRNA কোভিড-১৯ ভ্যাকসিন। এটি তাপ স্থিতিশীল এবং স্বাস্থ্য পরিষেবার ভবিষ্যতের অনেক কিছুই বদলে দিতে পারে এই ভ্যাকসিন।
মার্চ মাসে জরুরি ব্যবহারের অনুমোদন চেয়ে জেনোভা তার এমআরএনএ কোভিড ভ্যাকসিনের অন্তর্বর্তীকালীন তথ্য কাছে জমা দেওয়ার সময়, ওষুধ নিয়ন্ত্রক সংস্থা সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন (সিডিএসসিও) ট্রায়াল প্রোটোকলের অন্তত পাঁচটি পরিবর্তন লক্ষ্য করে যা কোনও অনুমোদন ছাড়াই করা হয়েছিল।
স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রকের একজন শীর্ষ আধিকারিক বলেন, “এমনকি বিষয় বিশেষজ্ঞ কমিটির (এসইসি) নজরেও পড়েনি পরিবর্তনগুলি এবং আরও বিশদে জানতে এখন ওই সংস্থার সঙ্গে আলোচনা চলছে। বিধি লঙ্ঘনের বিষয়টিকে আমরা অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে দেখছি।”