আরও পড়ুন- "ভারতে ইন্টারনেট ডেটা প্যাকের খরচ এত কম যে অবাক হয়ে যায় অন্য দেশ": বার্লিনে মোদি
“গবেষণার ফলাফলে দেখা গিয়েছে যে করোনাভাইরাস বন্ধ জায়গায় বায়ুচলাচলের অভাবে কিছু সময়ের জন্য বাতাসে থাকতে পারে। আমরা দেখতে পেয়েছি, একটি ঘরে দুই বা তার বেশি কোভিড-১৯ রোগী উপস্থিত থাকলে বাতাসে ভাইরাস খুঁজে পাওয়ার হার ৭৫ শতাংশ ছিল। যখন এক জন রোগী রয়েছে বা কোনও কোভিড রোগীই রুমে নেই তখন এই হার ১৫.৮ শতাংশ,” বলেন গবেষণার সঙ্গে জড়িত বিজ্ঞানী ডঃ শিবরঞ্জনী মোহারির।
advertisement
গবেষণার জন্য বিজ্ঞানীরা কোভিড-১৯ আক্রান্ত রোগীরা থেকেছেন এমন বিভিন্ন স্থান থেকে সংগৃহীত বাতাসের নমুনা থেকে করোনাভাইরাসের জিনোম বিশ্লেষণ করেছেন। এর মধ্যে রয়েছে হাসপাতাল থেকে পাওয়া নমুনা, বদ্ধ কক্ষ যেখানে শুধুমাত্র কোভিড-১৯ রোগীরা অল্প সময় কাটিয়েছেন এবং হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকা রোগীদের ঘর।
আরও পড়ুন- ভারতে প্রথম মিলল কোভিডের নয়া XE ভ্যারিয়েন্ট! একদিনে কোভিড-১৯ আক্রান্ত ৩,১৫৭ জন
গবেষণায় দেখা গিয়েছে, কোভিড রোগীদের আশেপাশে বাতাসে ভাইরাসটি ঘন ঘন শনাক্ত করা গিয়েছে এবং উপস্থিত রোগীর সংখ্যার সঙ্গে এই ভাইরাস পাওয়ার হারও বৃদ্ধি পায়।
“আমাদের পর্যবেক্ষণ বলছে যে SARS-CoV-2 RNA এর ঘনত্ব বাইরের বাতাসের তুলনায় অন্দরের বাতাসে বেশি; এবং বাড়ির অভ্যন্তরে, কমিউনিটি ইনডোরের তুলনায় হাসপাতাল এবং স্বাস্থ্যসেবা কেন্দ্রে বেশি যেখানে কোভিড-১৯ রোগীদের সংখ্যা বেশি,” বলেন ডাঃ শিবরঞ্জনী মোহারির।