কারণ দীর্ঘদিন ধরে একটি প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। চিন, কোরিয়া, জাপান, ইউরোপ, আমেরিকা, ব্রাজিলের পরে দক্ষিণ এশিয়ায় দেশগুলিতে করোনার প্রকোপ শুরু হয়। এক্ষেত্রে ২০ থেকে ৩৫ দিন সময় লাগে। এই প্রবণতা শেষ দেখা গিয়েছিল করোনার প্রথম ও দ্বিতীয় ঢেউয়ের সময়ে। স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের মতে আগে থেকেই এ বিষয়ে সতর্কতা নেওয়া জরুরি। না হলে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে।
advertisement
চিন, জাপানের মতো দেশগুলিতে করোনা ভাইরাস খারাপ পর্যায়ে যাচ্ছে। চিনে কোভিডের জেরে মৃতের সংখ্যা সরকারি ভাবে ৫২৪১-এর বেশি। তবে স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের অনুমান, প্রকৃত সংখ্যা এর চেয়ে বেশি। সরকারি তথ্যে, চিনে ৩,৮৯,৩০৬ টি সংক্রমণের ঘটনা ঘটেছে। তবে মিডিয়া রিপোর্টগুলিতে দাবি করা হচ্ছে, চিনে করোনার আসল পরিস্থিতি অত্যন্ত ভয়াবহ। চিন বেশ কিছু ক্ষেত্রে সঠিক তথ্য দিচ্ছে না। করোনা তথ্যে স্বচ্ছতার অভাবে আবারও সমালোচনার মুখে পড়েছে চিন।
আরও পড়ুন, আজ রানাঘাটে মমতা-অভিষেকের পাল্টা সভা শুভেন্দুর, কী বার্তা দেবেন বিরোধী দলনেতা?
আরও পড়ুন, ওমিক্রনের BF.7 ভ্যারিয়্যান্ট ভয়ঙ্কর সংক্রামক! করোনা নিয়ন্ত্রণে দেশকে 'দুই' পরামর্শ মোদির
কয়েকদিন আগেই চিন কোভিডের জেরে মৃত্যুহার প্রকাশ্যের ডেটা বদলে দিয়েছে। এবার করোনা আক্রান্ত অবস্থায় কেউ যদি শ্বাসকষ্টে আক্রান্ত হয়ে মারা যান, শুধুমাত্র তাঁকেই করোনায় মৃত্যু বলে গ্রাহ্য করা হবে। এক সংস্থার অনুমান অনুসারে চিনে ইতিমধ্যেই এক মিলিয়নেরও বেশি নতুন সংক্রমণ এবং প্রতিদিন কমপক্ষে ৫ হাজার মানুষ মারা যাচ্ছেন।