মহিলাদের নামে কোনও সম্পত্তি থাকলেই তাকে ওয়াকফ সম্পত্তি বলা যাবে না৷ অন্যদিকে, যে কোনও ওয়াকফ সম্পত্তি মহিলা এবং দরিদ্রদের নামেই থাকতে হবে৷ এছাড়া, সম্পত্তির পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবরণ দিতে হবে পোর্টালে, কতটা সম্পত্তি, কোথায় রয়েছে এবং অন্যান্য নথিও জমা করতেহবে পোর্টালে৷
আরও পড়ুন : মেসের বাথরুম খুলতেই…চিৎকার! এ কী করল মেয়েটা..কী এমন ঘটেছিল বাড়ি ফেরার পর
advertisement
রাজ্য ওয়াকফ বোর্ড এই রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ার তত্ত্বাবধান করবে। নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে রেজিস্ট্রেশন না করলে সেই সম্পত্তিগুলি বিতর্কিত হিসাবে বিবেচিত হবে এবং বিচার্য বিষয় হবে।
২০২৫, ৫ এপ্রিল রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর অনুমোদন পেয়েছে ওয়াকফ (সংশোধনী) বিল৷ উভয় সংসদে তীব্র বিতর্কের পরে তা পাস হয়েছিল।
ওয়াকফ আইনের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে বেশ কয়েকটি পিটিশন দাখিল করা হয়েছে। সেই সংক্রান্ত মামলা চলছে।
আরও পড়ুন: গ্যাস সিলিন্ডার নিয়ে রমরমা বেআইনি কারবার..বিস্ফোরণ হতেই প্রকাশ্যে এল সব, তদন্ত শুরু
সরকার জানিয়েছে, নতুন আইনটি ওয়াকফ আইন, ১৯৯৫ সংশোধন করা হয়েছে, ওয়াকফ সম্পত্তির নিয়ন্ত্রণের জন্য৷ অর্থাৎ ধর্মীয় বা দাতব্য উদ্দেশ্যে ইসলামি আইনের অধীনে নিবেদিত সম্পত্তির নিয়ন্ত্রণের জন্য।
অন্যদিকে, ওয়াকফ আইন বিরোধী আবেদনকারীদের দাবি, এই আইনের মাধম্য অ-ন্যায্য ভাবে সম্পত্তি ‘দখল’ করা হবে৷ পিটিশনারদের মতে, এই সংশোধনীটি মুসলমানদের বিরুদ্ধে বৈষম্য এবং ইসলামী ধর্মীয় বিষয় এবং ওয়াকফ সম্পত্তির ব্যবস্থাপনায় অযাচিত হস্তক্ষেপ।