আরও পড়ুন- সৌজন্যের নজির! উপরাষ্ট্রপতি প্রার্থী হওয়ায় রাজ্যপাল ধনখড়কে অভিনন্দন জানালেন দেব!
শ্রীলঙ্কার আর্থিক অস্থিরতার জন্য গোটাবায়ার অব্যবস্থাপনাকেই দায়ী করছেন বিক্ষোভকারীরা। গত বছরের শেষ দিক থেকেই খাদ্য, জ্বালানি এবং ওষুধের ঘাটতিতে জেরবার এই দেশ। অর্থনৈতিক সংকটে একত্রিত হয়েছেন সংখ্যালঘু তামিল এবং মুসলিমরাও। একসময়ের ক্ষমতাশালী রাজাপক্ষের বংশকে ক্ষমতাচ্যুত করার দাবিতে সংখ্যাগরিষ্ঠ সিংহলিদের সঙ্গেই যোগ দিয়েছে সংখ্যালঘুরাও।
advertisement
শ্রীলঙ্কার সংবিধান অনুযায়ী রাজাপক্ষের পদত্যাগের পর প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহে ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রপতি হিসাবে দায়িত্ব নেন। যদিও, তাঁর পদত্যাগেরও দাবি তুলেছে জনতা। রাজাপক্ষের বড় ভাই মাহিন্দা মে মাসেই প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে পদত্যাগ করেন। বিক্রমাসিংহেকে তাঁর জায়গায় দায়িত্ব নেন।
আরও পড়ুন- ফের কলকাতায় আত্মঘাতী মডেল! ফ্ল্যাটে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় উদ্ধার তরুণীর দেহ!
এই পদক্ষেপে অবশ্য বিক্ষোভকারীদের ক্ষোভ প্রশমিত হয়নি একেবারেই। রাজাপক্ষের ২০০ বছরের পুরানো রাষ্ট্রপতির প্রাসাদে কড়া নিরাপত্তা ভেঙে হামলা চালান তাঁরা, প্রধানমন্ত্রী বিক্রমাসিংহের বাড়িতেও আগুন ধরিয়ে দেন। এখন রাজাপক্ষের এসএলপিপি দল, যার ২২৫ সদস্যের সংসদে ১০০ জনেরও বেশি সাংসদ রয়েছে, বুধবারের ভোটে বিক্রমাসিংহেকেই সমর্থন করবে৷