পাকিস্তান, আফগানিস্তান এবং বাংলাদেশ থেকে ২০১৫ সালের আগে যে হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন,শিখ, পার্সি এবং খ্রিস্টান ধর্মের মানুষ ভারতে আশ্রয় নিতে এসেছিলেন, তাঁদের দ্রুত নাগরিকত্ব দেওয়াই সিএএ আইনের উদ্দেশ্য৷
আরও পড়ুন: হৃদরোগ কাড়ল ২৫ বছরের যুবককে, শুনেই আত্মঘাতী স্ত্রী! নবদম্পতির মর্মান্তিক পরিণতি
এখনও পর্যন্ত যা অনুমান করা হচ্ছে তাতে আগামী এপ্রিল মাস থেকে শুরু হতে পারে লোকসভা নির্বাচন৷ যা চলতে পারে মে মাসের মাঝামাঝি পর্যন্ত৷ মার্চ মাসের মাঝামাঝি সময়ের মধ্যেই ভোটের নির্ঘণ্ট ঘোষণা হয়ে যাওয়ার কথা৷
advertisement
২০১৯ সালেই সংসদে পাশ হয়ে যায় নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন৷ এর পর পাঁচ বছর কাটতে চললেও আইনটি কার্যকর হয়নি৷ সিএএ আইন পাস হওয়ার পর থেকেই এর বিরোধিতায় সরব হন বিরোধীরা৷ আবার সিএএ কার্যকর না হওয়ায় পশ্চিমবঙ্গের মতো রাজ্যে বিজেপির উপর চাপ বাড়ছিল৷ কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ অবশ্য কিছুদিন আগেও দাবি করেছিলেন, লোকসভা নির্বাচনের আগেই সিএএ আইন কার্যকর হবে৷