তিনটি পণ্যবাহী গাড়িতে বিমানখণ্ড বুধবার ভোরে বাংলা ওড়িশা সীমানায় লক্ষ্মণনাথ পেরিয়ে প্রবেশ করে জলেশ্বরে। তার পর বিকেলে পৌঁছয় ভুবনেশ্বরে। Dakota (DC-3) VT-AUI এয়ারক্র্যাফ্টের অংশগুলি ফের জোড়া লাগানো হবে। তার পর ভুবনেশ্বরে বিজু পট্টনায়ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বিশেষ জায়গায় সাজানো থাকবে। ৮ টন ওজনের এই এয়ারক্র্যাফ্টের দৈর্ঘ্য ৬৪ ফিট ৮ ইঞ্চি।
আরও পড়ুন : পাত্রী পাকিস্তানি পাঠান, আবার বিয়ে করেছেন দাউদ ইব্রাহিম, এনআইএ-কে জানালেন তাঁর ভাগ্নে
advertisement
ওড়িশা সরকার বিশেষজ্ঞদের সঙ্গে কথা বলেছে। তাঁরাই বিমানের খণ্ডগুলিকে ফের জোড়া লাগানোর পর্ব দেখবেন। নতুন রূপে বিমানটিকে রাখার জন্য ১.১ একর জায়গা বরাদ্দ করা হয়েছে বিজু পট্টনায়ক আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে। প্রয়াত বিজু পট্টনায়কের হাতে তৈরি হয়েছিল কলিঙ্গ এয়ারলাইন্স। উড়ান সংস্থার প্রধান কার্যালয় ছিল কলকাতায়। এই সংস্থার অধীন প্রায় এক ডজন ডাকোটা বিমান চলাচল করত।
আরও পড়ুন : সংসার ছেড়ে সন্ন্যাসজীবনে পা রাখল সুরাতের ধনকুবের হিরে ব্যবসায়ীর ৯ বছরের মেয়ে
বিজু পট্টনায়ক ব্যক্তিগতভাবে ডাকোটা বিমান পছন্দ করতেন। ইন্দোনেশিয়ার তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী সুতান জাহরিরকে উদ্ধার করার জন্য ১৯৪৭ সালের এপ্রিলে ডাকোটা বিমানই ব্যবহার করেছিলেন বিজু পট্টনায়ক৷ ইন্দোনেশিয়ার সরকার দুবার বিজু পট্টনায়ককে তাদের সর্বোচ্চ নাগরিক সম্মান 'ভূমিপুত্র'-এ ভূষিত করেছিল৷