গত বছরের মতোই এ বছরও প্রজাতন্ত্র দিবস পালন শুরু হবে ২৩ জানুয়ারি থেকে। ২৩ জানুয়ারি দিনটিকে পরাক্রম দিবস হিসেবে ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার। এর উৎযাপন শেষ হবে ৩০ জানুয়ারি কর্তব্যপথে বিটিং রিট্রিট এবং শহিদ দিবস পালনের মধ্য দিয়ে। এবার প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হয়ে আসছেন মিশরের রাষ্ট্রপতি আব্দেল ফতেহ আল সিসি।
advertisement
প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে এবার মিশরের সশস্ত্র বাহিনীর ১২০ জন সদস্য যোগ দিতে চলেছেন। প্রতিরক্ষা মন্ত্রক সূত্রের খবর, এবার প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে মোট ৫০ টি বিমান ও হেলিকপ্টারের ফ্লাইপাস্ট হবে। যার মধ্যে যুদ্ধবিমান থাকবে ২৩ টি। গতবারের মতোই এবারও প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠানে অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে প্রকল্পে নিযুক্ত শ্রমিকদের। যাঁদের নামকরণ করা হয়েছে শ্রমযোগী।
আরও পড়ুন : অন্তঃসত্ত্বা তরুণী জানতে পারলেন তিনি ভাইকে বিয়ে করেছেন!
তবে, সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হল, এবার কেন্দ্রীয় সরকারের পক্ষ থেকে ভিআইপি এবং অন্যান্য অফিসারদের আমন্ত্রণপত্রে ব্যাপক কাটছাঁট করা হয়েছে। গত বছর ভিআইপি এবং অফিসার-সহ মোট আসন সংখ্যা ছিল এক লাখ। এবার তা কমিয়ে আনা হয়েছে মাত্র ৪৫ হাজারে। যার মধ্যে ৩২ হাজার আসন থাকবে জনগণের জন্য। এদিকে, গত বছর প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে ট্যাবলোকে কেন্দ্র করে কেন্দ্র রাজ্য চাপানউতোর তুঙ্গে ছিল। প্রতি বছর প্রজাতন্ত্র দিবসের অনুষ্ঠানে রাজধানীর রাজপথে কুচকাওয়াজের পর বিভিন্ন রাজ্যের সুসজ্জিত ট্যাবলো অংশগ্রহণ করে। কিন্তু গত বছর প্রস্তুতির পরও ছিল না পশ্চিমবঙ্গের কোনও ট্যাবলো। তবে এবার প্রজাতন্ত্র দিবসে দিল্লির রাজপথে দেখা যাবে বাংলার বিশেষ ট্যাবলো।