গত ২৪ জুন অসামরিক পরিবহণ মন্ত্রী কে রামমোহন নায়ডু জানিয়েছেন, গত ১২ জুন আহমেদাবাদে এয়ার ইন্ডিয়ার যে বিমান দুর্ঘটনার কবলে পড়েছিল তার ব্ল্যাক বক্স এয়ারক্র্যাফ্ট এক্সিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন ব্যুরো তদন্ত করে দেখছে৷ এটি বিদেশে পাঠানোর জল্পনাও নস্যাৎ করেছেন তিনি৷
প্লেনের ব্ল্যাক ব্সে থাকে একটি ফ্লাইট ডেটা রেকর্ডার (FDR) এবং ককপিট ভয়েস রেকর্ডার (CVR)৷ জানা গিয়েছিলে, দুর্ঘটনায় ওই বিমানের ব্ল্যাকবক্সের এই ২টি অংশই ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে৷ তাই সেখান থেকে কোনও ডেটা উদ্ধার করা সম্ভব কি না তা নিয়ে সন্দেহ ছিল৷
advertisement
আরও পড়ুন : সঙ্গে করে মহাকাশে নিয়ে গিয়েছেন এই ছোট্ট সাদা জিনিস…ভারতীয় ঐতিহ্য, এল শুভাংশুর বার্তা
যদিও জানা গিয়েছে, এয়ারক্র্যাফচ অ্যাক্সিডেন্ট ইনভেস্টিগেশন ব্যুরো (AAIB) ব্ল্যাক বক্স থেকে ক্র্যাশ প্রোটেকশন মডিউল বা CPM এবং মেমারি মডিউলকে আলাদা করতে পেরেছে৷
যে মেডিক্যাল কলেজের হস্টেলে বিমানটি ভেঙে পড়েছিল তার ছাদ থেকে উদ্ধার হয়েছে বক্স দুটি৷ সেই দুটি বক্সই নয়াদিল্লিতে থাকা AAIB-এর ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হয়েছিল৷ ২৪ জুন তার থেকে মেমরি মডিউল আলাদা করা গিয়েছে৷
সরকারের তরফে জানানো হয়েছে, ‘‘CVR ও FDR থেকে ডেটা বিশ্লেষণের কাজ চলছে৷ এখানে ঘটনাক্রম পর পর দেখা হচ্ছে৷ কী ভাবে ঘটনা ঘটেছিল তা জানতে পারলে তা এভিয়েশন সেফটি উন্নয়নে ব্যবহার করা হবে৷ ’’
আহমেদাবাদ এয়ারপোর্ট থেকে টেক অফের কয়েক মিনিটের মধ্যেই ভেঙে পড়েছিল এয়ার ইন্ডিয়ার যাত্রিবাহী বিমান৷ তাতে এক জন ছাড়া বিমানের সমস্ত ক্রু ও যাত্রীর মৃত্যু হয়েছিল৷ মৃত্যু হয়েছিল মোট ২৭৫ জনের৷