রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, স্থানীয় সময় সকাল ৯:৩০টায় ফ্লাইটটি ফুকেট বিমানবন্দর থেকে টেকঅফ করে। কিন্তু শুক্রবার সকালে বোমার হুমকি পাওয়ার পর জরুরি অবতরনের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। আন্দামান সাগরের ওপর দিয়ে বৃত্তাকার পথ ঘুরে ফের ফুকেট দ্বীপেই জরুরি অবতরণ করে বিমানটি। ফ্লাইট ট্র্যাকিং সাইট Flightradar24-এ এই গতিপথের বিস্তারিত দেখা যায়।
ফ্লাইটটিতে ১৫৬ জন যাত্রী ছিলেন। বোমার হুমকির খবর পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ জরুরি পরিকল্পনা সক্রিয় করে এবং বিমান অবতরণের পরপরই যাত্রীদের নিরাপদে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। বিমানটিতে তল্লাশি চালানো হয়, তবে প্রাথমিক অনুসন্ধানে কোনো বিস্ফোরক বা সন্দেহজনক বস্তু মেলেনি বলে নিশ্চিত করেছে থাইল্যান্ডের বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
advertisement
আরও পড়ুনঃ Sourav Ganguly: ভেঙে পড়েছেন দাদা! আহমেদাবাদের প্লেন দুর্ঘটনায় শোক প্রকাশ সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের
আহমেদাবাদের সাম্প্রতিক দুর্ঘটনার পরপরই এমন একটি ঘটনা সাধারণ যাত্রীদের মনে আতঙ্ক বাড়িয়েছে। তবে সময়োচিত পদক্ষেপ এবং তৎপরতায় বড় কোনো দুর্ঘটনা এড়ানো গেছে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, পুরো ঘটনার তদন্ত চলছে এবং নিরাপত্তার স্বার্থে সবদিক খতিয়ে দেখা হবে।