পুলিশ জানিয়েছে, বিষয়টি দেখার পরই শিশুর বাবা-মা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এরপরই অভিযুক্ত মহিলাকে গ্রেফতার করে মামলার তদন্ত শুরু হয়েছে। শিশুটির মেডিক্যাল পরীক্ষা করা হয়েছিল, যা আঘাতের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। এই ঘটনা ডে কেয়ার প্রতিষ্ঠানগুলোর নজরদারি ও নিরাপত্তা নিয়ে গুরুতর প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। একটি শিশুর নিরাপদ ও প্রেমময় পরিবেশ প্রয়োজন, কিন্তু সেখানে তাকে শারীরিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়েছে।
advertisement
পুলিশ জানিয়েছে, তদন্তের পর চার্জ গঠন করা হবে এবং অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। পাশাপাশি অন্যান্য ডে কেয়ার সেন্টারের নিরাপত্তা ব্যবস্থাও খতিয়ে দেখতে শুরু করেছে প্রশাসন। যাতে এ ধরনের ঘটনা আর না ঘটে। অভিভাবক ও সমাজকে শিশুদের সুরক্ষা সম্পর্কে সচেতন হতে এবং এই জাতীয় বিষয়গুলি উপেক্ষা না করার জন্য আবেদন করা হচ্ছে। ব্যাকগ্রাউন্ড চেক এবং সমস্ত শিশু যত্ন কর্মীদের নিয়মিত পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন। এই ঘটনাটি সমাজের জন্য একটি গুরুতর সতর্কবার্তা যে শিশুদের সুরক্ষার প্রতি অবহেলা সহ্য করা হবে না। প্রতিটি শিশু যাতে নিরাপদে ও মর্যাদার সঙ্গে বেড়ে উঠতে পারে সেজন্য সরকার ও প্রশাসনকেও কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে।