Bankura Tour: ১৫ অগাস্টের লং উইকেন্ডে বাঁকুড়া যাওয়ার প্ল্যান রয়েছে? ঘুরে আসুন এই '৭' অফবিট লোকেশনে, মনে হবে বিদেশে পৌঁছে গিয়েছেন

Last Updated:
Bankura Tour: স্বাধীনতা দিবসের ছুটিতে একটু মন 'ঘুরু ঘুরু' করে! সেই কারণে, দেরি না করে লাল মাটির জেলা বাঁকুড়ার এই জায়গাগুলি ঘুরে দেখুন। কী ভাবে আসবেন? এবং কী কী দেখবেন, সবই থাকবে এই চিত্র প্রতিবেদনে।
1/7
*স্বাধীনতা দিবসের ছুটিতে একটু মন
*স্বাধীনতা দিবসের ছুটিতে একটু মন "ঘুরু ঘুরু" করে! সেই কারণে, দেরি না করে লাল মাটির জেলা বাঁকুড়ার এই জায়গাগুলি ঘুরে দেখুন। কী ভাবে আসবেন? এবং কী কী দেখবেন, সবই থাকবে এই চিত্র প্রতিবেদনে।
advertisement
2/7
*বাঁকুড়ার রানি কংসাবতী জলাধারের পাশেই রয়েছে একটি অপূর্ব সুন্দর ভিউ পয়েন্ট। মানুষ মুকুটমনিপুর আসেন কিন্তু অনেকে জানেনই না যে মুসাফিরানার কথা! কংসাবতী জলাধারের বাঁধের চওড়া রাস্তা ধরে সোজা চলে এলেই ডান হাতে পড়বে এই ভিউ পয়েন্ট! মাত্র ১০ টাকার বিনিময়ে নির্বিঘ্নে কাটন সময়।
*বাঁকুড়ার রানি কংসাবতী জলাধারের পাশেই রয়েছে একটি অপূর্ব সুন্দর ভিউ পয়েন্ট। মানুষ মুকুটমনিপুর আসেন কিন্তু অনেকে জানেনই না যে মুসাফিরানার কথা! কংসাবতী জলাধারের বাঁধের চওড়া রাস্তা ধরে সোজা চলে এলেই ডান হাতে পড়বে এই ভিউ পয়েন্ট! মাত্র ১০ টাকার বিনিময়ে নির্বিঘ্নে কাটন সময়।"
advertisement
3/7
*এবার আসুন বাঁকুড়া শহরের খুব কাছে, ওন্দা ব্লকের দামোদরবাটি রাজবাড়িতে। বারো ভূঁইয়ার অত্যাচারে বাংলাদেশ থেকে বাঁকুড়ায় এসে জমিদারি। সেই বিরাট অট্টালিকা আজও অপেক্ষা করছে ভ্রমণপিপাসু মানুষের জন্য। বাঁকুড়া শহর থেকে দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার। NH 14-এর ওপর দামোদরবাটি মাইল ফলক দেখে ডান দিকে ঢুকে পড়তে হবে।
*এবার আসুন বাঁকুড়া শহরের খুব কাছে, ওন্দা ব্লকের দামোদরবাটি রাজবাড়িতে। বারো ভূঁইয়ার অত্যাচারে বাংলাদেশ থেকে বাঁকুড়ায় এসে জমিদারি। সেই বিরাট অট্টালিকা আজও অপেক্ষা করছে ভ্রমণপিপাসু মানুষের জন্য। বাঁকুড়া শহর থেকে দূরত্ব ২৫ কিলোমিটার। NH 14-এর ওপর দামোদরবাটি মাইল ফলক দেখে ডান দিকে ঢুকে পড়তে হবে।
advertisement
4/7
*বাঁকুড়ার রানি যদি মুকুটমনিপুর হয়, তাহলে বাঁকুড়ার রাজা শুশুনিয়া! শুশুনিয়া পাহাড় এক বিরাট জায়গা। তবে এই পাহাড়ের কোলে রয়েছে মুরুতবাহা পার্ক। ঠিক যেন স্কটল্যান্ড। বর্ষার মেঘ খেলা করছে এই মুহূর্তে। ১৫ অগাস্ট আসার আগে একবার আসন পরিবারকে নিয়ে। রিগ্রেট করবেন না।
*বাঁকুড়ার রানি যদি মুকুটমনিপুর হয়, তাহলে বাঁকুড়ার রাজা শুশুনিয়া! শুশুনিয়া পাহাড় এক বিরাট জায়গা। তবে এই পাহাড়ের কোলে রয়েছে মুরুতবাহা পার্ক। ঠিক যেন স্কটল্যান্ড। বর্ষার মেঘ খেলা করছে এই মুহূর্তে। ১৫ অগাস্ট আসার আগে একবার আসন পরিবারকে নিয়ে। রিগ্রেট করবেন না।
advertisement
5/7
*আকাশে যখন জমেছে কাল মেঘ তখন একবার শুকনো পাতার মর্মর পেরিয়ে ঘুরে আসতে পারেন স্মৃতি বিজড়িত ছাতনার রাজবাড়ি এবং বাসুলি মন্দির। মনে হবে যেন অন্য একটা জগতে প্রবেশ করেছেন। মনে হবে যেন পৌঁছে গিয়েছেন অষ্টাদশ শতকে। বর্তমানে এই মন্দির এবং রাজবাড়ির পরিচর্যা করে চলেছে স্বয়ং রাজ পরিবার।
*আকাশে যখন জমেছে কাল মেঘ তখন একবার শুকনো পাতার মর্মর পেরিয়ে ঘুরে আসতে পারেন স্মৃতি বিজড়িত ছাতনার রাজবাড়ি এবং বাসুলি মন্দির। মনে হবে যেন অন্য একটা জগতে প্রবেশ করেছেন। মনে হবে যেন পৌঁছে গিয়েছেন অষ্টাদশ শতকে। বর্তমানে এই মন্দির এবং রাজবাড়ির পরিচর্যা করে চলেছে স্বয়ং রাজ পরিবার।
advertisement
6/7
*বাঁকুড়া থেকে রাইপুরের রাস্তায় পড়ে পিড়রগাড়ি মোড়। সেখান থেকে খাতড়া যাওয়ার রাস্তায় ছ’কিমি দূরে চুয়াগাড়া মোড়। ওই মোড় থেকে চার কিলোমিটার গেলেই পাওয়া যাবে নেতুরপুর পঞ্চায়েতের কালাপাথর গ্রাম লাগোয়া বড়দি পাহাড়। তার কোলঘেঁষে বয়ে চলেছে কংসাবতী নদী। নদীর তীরে কালাপাথর গ্রামে রয়েছে একটি ঝর্ণা। স্থানীয় মানুষের কাছে তা কালাঝর্ণা নামে পরিচিত।
*বাঁকুড়া থেকে রাইপুরের রাস্তায় পড়ে পিড়রগাড়ি মোড়। সেখান থেকে খাতড়া যাওয়ার রাস্তায় ছ’কিমি দূরে চুয়াগাড়া মোড়। ওই মোড় থেকে চার কিলোমিটার গেলেই পাওয়া যাবে নেতুরপুর পঞ্চায়েতের কালাপাথর গ্রাম লাগোয়া বড়দি পাহাড়। তার কোলঘেঁষে বয়ে চলেছে কংসাবতী নদী। নদীর তীরে কালাপাথর গ্রামে রয়েছে একটি ঝর্ণা। স্থানীয় মানুষের কাছে তা কালাঝর্ণা নামে পরিচিত।
advertisement
7/7
*স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস বিজড়িত গঙ্গাজলঘাটি ব্লকের মা নাচনচণ্ডী পাহাড় আসুন। রয়েছে সুন্দর সিঁড়ি, সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠে দেখুন সূর্যাস্ত। বসুন পাহাড়ের চূড়ায়। পড়ন্ত বিকেলে সূর্যাস্ত দেখতে দেখতে মনে জমে থাকা অভিমানগুলি মুছে ফেলুন। কলকাতা থেকে ২০৮ কিলোমিটার দূরত্ব! মাত্র ৫০০ টাকায় রয়েছে থাকার ব্যবস্থা।
*স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস বিজড়িত গঙ্গাজলঘাটি ব্লকের মা নাচনচণ্ডী পাহাড় আসুন। রয়েছে সুন্দর সিঁড়ি, সিঁড়ি বেয়ে উপরে উঠে দেখুন সূর্যাস্ত। বসুন পাহাড়ের চূড়ায়। পড়ন্ত বিকেলে সূর্যাস্ত দেখতে দেখতে মনে জমে থাকা অভিমানগুলি মুছে ফেলুন। কলকাতা থেকে ২০৮ কিলোমিটার দূরত্ব! মাত্র ৫০০ টাকায় রয়েছে থাকার ব্যবস্থা।
advertisement
advertisement
advertisement