নিমাই ঘোষের ছেলে বিশ্বজিৎ ঘোষ জানায়, আচমকাই মোষটি এসে প্রথমে তাদের আক্রমণ করার পর তার বাবা নিমাই ঘোষকে অতর্কিতে আক্রমণ করে। মোষটি শিং দিয়ে গুঁতো মেরে শূন্যে তুলে দুবার আছাড় মারে। এরপর মোষটি মাটিতে ফেলে অনবরত সিং দিয়ে গুঁতোতে থাকে নিমাই বাবুকে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সহযোগিতায় মোষটিকে তাড়িয়ে রক্তাক্ত নিমাই বাবুকে নিয়ে আসা হয়, স্থানীয় একটি বেসরকারি নার্সিংহোম।
advertisement
আরও পড়ুনঃ সঙ্কটে সাহায্য! নবদ্বীপ ব্লাড ব্যাঙ্ক থেকে ৩০৪ ইউনিট রক্ত গেল রামপুরহাটে
স্থানীয় বাসিন্দারা জানায় তখনও বেঁচে ছিলেন নিমাইবাবু। কিন্তু তার বেশ কয়েক ঘন্টা পরেই মৃত্যু হয় নিমাই বাবুর। অভিযোগের তীর ছুড়ছেন নার্সিংহোমের বিরুদ্ধেই। তারা বলেন ওই নার্সিংহোম থেকে যথাসময়ে রোগীকে অন্যত্র স্থানান্তর করার অনুমতি দিয়ে দিলেই হয়তো এমনটা হত না। যদিও এ বিষয়ে নার্সিংহোমের থেকে কোনও বক্তব্য পাওয়া যায়নি। ময়নাতদন্তের পর দেহ তুলে দেওয়া হবে পরিবারের হাতে। ঘটনার জেরে শোকের ছায়া নেমে এসেছে গোটা এলাকায়।
Mainak Debnath