আগে উৎসব পার্বণে মহিলারা হাতে-পায়ে মেহেন্দি পরতেন। তবে এখন মেহেন্দির পাশাপাশি ট্যাটুর প্রবণতা ও বেড়ে গিয়েছে মহিলাদের মধ্যেও। মেহেন্দির সাথে ট্যাটুর তফাৎ শুধু একটাই মেহেন্দি কিছুদিন পর উঠে গেলেও ট্যাটু থেকে যায় আজীবন। সেই ট্যাটু ওঠাতে গেলে কাঠ খড় পোড়াতে হয় অনেক। ছেলে মেয়ে নির্বিশেষে পুজোর আগে ভিড় জমাচ্ছেন ট্যাটু আর্টিস্টের কাছে।
advertisement
পুজোর এই কটা দিন ট্যাটু আর্টিস্টেরও কাজের রীতিমতো চাপ বেড়ে যায়। দিনে পাঁচ থেকে ছটা অগ্রিম বুকিং এর মাধ্যমে ট্যাটু আর্টিস্ট ট্যাটু আঁকেন। তবে অন্যান্য দিনে তুলনায় বছরের এই কটা দিন একটু বেশি চাপ থাকে বলে জানান নবদ্বীপের এক ট্যাটু আর্টিস্ট। গত দু'বছর কোভিড মহামারীর কারণে প্রত্যেক ব্যবসার মতো ট্যাটু আর্টিস্টদেরও ব্যবসায় মারাত্মক ক্ষতি হয়েছিল বলে জানান তিনি। তবে এ বছর একাধিক উৎসব পার্বণ পুরনো ছন্দে ফিরে আসাতে কিছুটা হলেও লাভের মুখ দেখছেন বলে জানালেন ট্যাটু আর্টিস্টরা।
Mainak Debnath