ইসকন মন্দিরের ভিতরেই সাজানো হয়েছে জগন্নাথ দেবের মণ্ডপ। প্রতিদিন ভক্তের ঢল দেখা যাচ্ছে চোখে পড়ার মতো। ভোর সাড়ে চারটের সময় শুরু হয় মঙ্গল আরতি। এরপর প্রতিদিন দুপুর সাড়ে বারোটার সময় ৫৬ ভোগ দেওয়া হয় জগন্নাথ দেবের সামনে। দেশ বিদেশের বিভিন্ন ধরনের খাবার রাখা হয় বিগ্রহের সামনে। তার মধ্যে থাকে নিরামিষ পাস্তা, বার্গার, ক্রিমরোল, ডোনাট আরও রকমারি খাদ্য। দেশ বিদেশের বহু ভক্তরা প্রতিনিয়ত আসছেন জগন্নাথ দেবকে দর্শন করতে।
advertisement
আরও পড়ুন : মেগা উন্নতি চাকরিতে ! বাম্পার বেতন ! ভ্রমণের হাতছানি! পরীক্ষায় দারুণ রেজাল্ট! শ্রাবণ মাসে এই ৩ রাশি রাজা হবে
জগন্নাথ বলরাম ও সুভদ্রা মহারানি সোনার আবরণে সজ্জিত হন এই সময়। আশা করা যাচ্ছে ভক্তের সমাগম এদিন ছিল চোখে পড়ার মতো। উল্টো রথের আগে পর্যন্ত প্রতিদিনই চলবে মঙ্গল আরতি ও ৫৬ ভোগ নিবেদন। এছাড়াও প্রতিদিন জগন্নাথ দেবের আটটি শ্লোকে আরতি হয় মায়াপুর ইসকন মন্দিরে। এ বিষয়ে মায়াপুর ইসকন মন্দিরের জনসংযোগ আধিকারিক রসিক গৌরাঙ্গ দাস বলেন, গত ২৭ তারিখ রথের দিন বলরাম সুভদ্রা এবং বড়দেবকে তার অস্থায়ী মাসির বাড়ি মায়াপুর ইসকনে নিয়ে আসা হয়েছে। আবার সাত দিন পর উল্টো রথের দিন তিনি নিজের বাড়িতে রওনা দেবেন। এই সাত দিন মায়াপুর ইসকনে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের সঙ্গে জগন্নাথকে ৫৬ ভোগ প্রদান করা হয়। দেশ-বিদেশের শতাধিক ভক্ত এই জগন্নাথ দেবের ৫৬ ভোগ অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করেন এবং প্রতিদিন অসংখ্য ভক্তদের জগন্নাথদেবের প্রসাদ বিতরণ করা হয়।