আরও পড়ুন: জিন্স ওয়াশ কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, গুরুতর আহত ৪ শ্রমিক
এরপরে নবদ্বীপেরই বাসিন্দা সেফ হিউম্যানিটি ফাউন্ডেশনের সদস্য রাজিব কংসবনিক এবং স্থানীয়রা খবর দেয় দমকল বিভাগকে। ঘটনাস্থলে এসে পৌঁছায় নবদ্বীপের দমকল বিভাগের দুটি ইঞ্জিন। তবে আগুনের ভয়াবহতা এতটাই বিধ্বংসী ছিল যে দুটো ইঞ্জিনের দীর্ঘক্ষণের চেষ্টার পরেও আগুন নেভাতে সক্ষম হয়নি। এর পরেই কৃষ্ণনগর থেকে আরও একটি দমকলের ইঞ্জিন আসে এবং বেশ কয়েক ঘন্টা ধরে চলে আগুন নেভানোর চেষ্টা। এই ঘটনা জেরে আশেপাশের এলাকায় রীতিমত চাঞ্চলের সৃষ্টি হয়।
advertisement
খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে আসেন নবদ্বীপ পৌরসভার চেয়ারম্যান বিমান কৃষ্ণ সাহা। তিনি বলেন, "সম্পূর্ণটাই ষড়যন্ত্র, আজ বর্তমান টেকনোলজির সুবাদে পৌরসভা এলাকার বিভিন্ন বাড়ি বাড়ি থেকে বজ্র পদার্থ সংগ্রহ করে সেগুলি ডাম্পিং গ্রাউন্ডে এনে প্রক্রিয়াজাত করে সেই সমস্ত বজ্র পদার্থ থেকে বিভিন্ন সামগ্রী তৈরি করে নবদ্বীপ পৌরসভা। আজ সেই ডাম্পিং গ্রাউন্ডের বজ্র পদার্থের আগুন ধরিয়ে দিয়ে পৌরসভা ব্যাপক পরিমাণে ক্ষতির সম্মুখীন হল।" আনুমানিক প্রায় ২০ থেকে ৩০ লক্ষ টাকার ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানান তিনি।
Mainak Debnath