পাশাপাশি ওই গ্যাসের গ্রাহককে প্রয়োজনে পরামর্শ দেবেন তার ওভেনের কোন ত্রুটি থাকলে সেই সংক্রান্ত সরঞ্জাম কেনার জন্য। তবে এই বিষয়ে বেশ কিছুদিন ধরেই একশ্রেণীর গ্রাহক যথেষ্ট বিভ্রান্ত। ক্যামেরার সামনে মুখ মা খুলতে চাইলেও একান্ত সাক্ষাৎকারে তারা জানান এই সেফটি চেকিং এর নামে ১৭৭ টাকা নেওয়া হচ্ছে। এটি কেন? গ্যাস অফিসের আধিকারিক বলেন এই চেকিং বাধ্যতামূলক পাশাপাশি তিনি এও জানান কেউ না করতে চাইলে সে পরে করিয়ে নিতে পারেন।
advertisement
আরও পড়ুনঃ প্রতিবন্ধীদের পাশে দাঁড়ালেন রানাঘাটের সাংসদ জগন্নাথ সরকার
অর্থাৎ একদিকে অফিসের সামনে ব্যানারে লেখা এই সেফটি চেকিং মেন্ডেটরি বা বাধ্যতামূলক আবার আধিকারিক বলছেন যে কেউ চেকিং রিফিউজ করলে সে পরে করিয়ে নিতে পারে তাই এই বিষয়টা সম্পূর্ণ পরিষ্কার নয় বলে জানাচ্ছেন সাধারণ মানুষেরা। উল্লেখ্য, রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডারের নিরাপত্তা জনিত একাধিক শিবির করা হচ্ছে জেলার বিভিন্ন জায়গায়। অনেক সময় দেখা যায় গৃহস্থ বাড়িতে বা অন্য কোন স্থানে আগুন লাগার প্রধান কারণ রান্নার গ্যাসের সিলিন্ডার।
আরও পড়ুনঃ বিএসএফ-এর বাইক কলাকৌশল চাপরায়, প্রদর্শন করা হল একাধিক স্টান্ট
এই সিলিন্ডার থেকে অসাবধানতাবসে আগুন লেগে যায় বিভিন্ন জায়গায়। আগুন লাগার কারণে আহত এমনকি নিহত পর্যন্ত হয় সাধারণ মানুষ। সেই কারণেই এর আগেও জেলায় দমকল বিভাগ থেকে একাধিক সচেতনতা শিবির করা হয়েছে সাধারণ মানুষের কাছে গিয়ে। এছাড়াও গ্যাসের কোম্পানি তরফ থেকেও প্রত্যেক বাড়িতে গিয়ে সেফটি চেকিং এর ব্যবস্থা করা হচ্ছে।
Mainak Debnath