আরও পড়ুন: ব্যাঙ্কে টাকা তোলার সময় রশিদ নিচ্ছেন তো? না নিয়ে থাকলে মস্ত বড় ভুল করছেন
স্থানীয় ব্যবসায়ীদের অভিযোগ হাসপাতালের পরিকাঠামো ভেঙে পড়েছে, হাসপাতালে নেই কোনও পরিষেবা। এছাড়াও অভিযোগ করছেন হাসপাতালের ব্লক স্বাস্থ্য আধিকারিক দীর্ঘদিন ধরেই তিনি হাসপাতালে আসেন না। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের উদাসীনতার কারণে হাসপাতালের চিকিৎসা উপর নির্ভরশীল একাধিক দরিদ্র সীমার নীচে বসবাসকারী পরিবারগুলো চিকিৎসা পরিষেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। হাসপাতালের জল সংকটের খবর সংগ্রহ করতে গেলে আমাদেরকে দেখে তড়িঘড়ি শৌচালয় জলের ব্যবস্থা করে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।
advertisement
“আপনার শহরের হাসপাতাল এবং চিকিৎসকদের নামের তালিকা পেতে এখানে Click করুন“
তবে হাসপাতাল চত্বরে রয়েছে একাধিক পানীয় জলের কল ও সজল ধারা প্রকল্প। প্রত্যেকটি পানীয় জলের কল ও সজল ধারা প্রকল্প অকেজ হয়ে পড়ে রয়েছে দীর্ঘদিন ধরে। তার ফলেই পানীয় জল পাচ্ছেন না হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীরা। এই দরিদ্র পরিবারগুলো যারা হাসপাতালের উপর নির্ভরশীল তারা অর্থের অভাবে ওষুধ পর্যন্ত কিনতে পারেন না, তাদেরকেও পানীয় জল কিনে পান করতে হচ্ছে। হাসপাতালের জলের সংকটের খবর পেতেই ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন শান্তিপুর পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি। তিনি সরোজমিনে হাসপাতাল চত্বর খতিয়ে দেখেন এবং রোগীদের সমস্যার কথা শোনেন। হাসপাতালের এই পরিস্থিতির কথা জানতে পেরে খতিয়ে দেখার আশ্বাস দিয়েছেন নদিয়া জেলা স্বাস্থ্য আধিকারিক। এখন দেখার যে হাসপাতালে কত দ্রুততার সহিত পানীয় জলের সংকট মেটে।
Mainak Debnath