TRENDING:

Adenovirus in West Bengal: অ্যাডিনোভাইরাসের শিকার ৮ থেকে ৮০! হাসপাতালে উপচে পড়ছে রোগীদের ভিড়, ভয়াবহ পরিস্থিতি

Last Updated:

Adenovirus in West Bengal: ভাইরাসের বারবাড়ন্ত এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যার কারণে পুরুষ, মহিলা, শিশু ওয়ার্ডে রোগী উপচে পড়ছে। হাসপাতালে বেডের সংখ্যা শূন্য।

impactshort
ইমপ্যাক্ট শর্টসলেটেস্ট খবরের জন্য
advertisement
রানাঘাট: অ্যাডিনোভাইরাসের দাপট বাড়ছে রাজ্যে। ঘরে ঘরে সর্দি-কাশি-জ্বরে আক্রান্ত শিশুরা। বড়রাও রেহাই পাচ্ছেন না। অনেকেই প্রথমে মরসুমি জ্বর ভাবলেও আসলে এটি অ্যাডিনোভাইরাস এমনটাই মনে করছেন চিকিৎসকেরা। রাজ্যজুড়ে এই অ্যাডিনোভাইরাসের দাপট ভয় বাড়াচ্ছে। ইতিমধ্যেই কলকাতায় একাধিক শিশুর মৃত্যু হয়েছে বলে স্বাস্থ্য দফতর সূত্রে খবর। তাতেই বাড়ছে আতঙ্ক।
advertisement

সচেতন স্বাস্থ্য দফতরও। জেলা ও শহরের স্কুলগুলিতে পাঠানো হচ্ছে সচেতনতামূলক নির্দেশিকা। কলকাতার পাশাপাশি রাজ্যের বিভিন্ন জেলাতে অ্যাডিনোভাইরাসের দাপট ছড়িয়ে পড়ছে রোজ। নদিয়া জেলাতেও বাড়ছে ধীরে ধীরে ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা এমনটাই মনে করছেন চিকিৎসকেরা। সেই চিত্রই ফুটে উঠেছে নদিয়ার রানাঘাট মহকুমা হাসপাতালে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, ভাইরাসের বারবাড়ন্ত এতটাই বৃদ্ধি পেয়েছে যার কারণে পুরুষ, মহিলা, শিশু ওয়ার্ড পুরোপুরি ভর্তি। হাসপাতালে বেডের সংখ্যা শূন্য। রোগীরা রীতিমতো বেডের পাশে মেঝেতে পর্যন্ত শুয়ে রয়েছেন বলে হাসপাতাল সূত্রে খবর।

advertisement

আরও পড়ুন: কলকাতার নয়া ত্রাস অ্যাডিনোভাইরাস, বিপদে শিশুরা! বিশেষ নির্দেশিকা জারি পুরসভার

এ বিষয়ে রানাঘাট হাসপাতাল সুপার ডক্টর প্রহ্লাদ অধিকারী জানান, 'প্রত্যেক বছরই এই চিত্রটি দেখা যায়। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে যখন দেখা যায় শীত চলে গিয়ে গরমকাল আসতে শুরু করেছে, ঠিক তখনই ইনফ্লুয়েঞ্জা ভাইরাসে বেশি আক্রান্ত হন সাধারণ মানুষ। বিশেষত এই ভাইরাসে বেশি আক্রান্ত হয় শিশুরা। এবছর অ্যাডিনোভাইরাসের প্রকোপের জেরে শিশু-সহ বড়রাও আক্রান্ত হচ্ছেন। এছাড়া সরকার থেকে একটি নির্দেশিকা এসেছে প্রত্যেকটি হাসপাতালেই শিশুদের জন্য আলাদা একটি ক্লিনিক খোলার, সেটি শীঘ্রই চালু করা হবে'।

advertisement

View More

আরও পড়ুন: শিশুমৃত্যু অব্যাহত, ফের ফুলবাগানের হাসপাতালে অ্যাডিনোভাইরাসে প্রাণ গেল একরত্তির

উল্লেখ্য, অ্যাডিনোভাইরাস মোকাবিলায় করোনাবিধির মতোই সব কিছু মেনে চলার পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য দফতর। সর্দি-কাশি-জ্বর হলে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। ভিড় এড়িয়ে চলতে হবে। জ্বর-শ্বাসকষ্ট বাড়লে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। যথেচ্ছ অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করা যাবে না। উপসর্গ অনুযায়ী চিকিৎসা করতে বলছেন চিকিৎসকরা। যদিও এর কোনও নির্দিষ্ট ওষুধ নেই।

advertisement

সেরা ভিডিও

আরও দেখুন
ব্রাত্য বসুর সিনেমায় বাংলাদেশের জনপ্রিয় অভিনেতা! কবিগুরুর মাটিতে বসে কী বললেন?
আরও দেখুন

মৈনাক দেবনাথ

বাংলা খবর/ খবর/নদিয়া/
Adenovirus in West Bengal: অ্যাডিনোভাইরাসের শিকার ৮ থেকে ৮০! হাসপাতালে উপচে পড়ছে রোগীদের ভিড়, ভয়াবহ পরিস্থিতি
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল