জানা যায়, সকাল সাড়ে ছ’টা থেকে রাত ন’টা পর্যন্ত দোকানে বিক্রি করা হয় এই লুচি ও শিঙাড়া। স্ত্রী সরস্বতী দেবনাথ লুচি বেলে দেন, ৮৫ বছরের বৃদ্ধ নারায়ণ চন্দ্র দেবনাথ সেই লুচি ভাজেন। তবে লুচি এমনকি শিঙাড়া নিমকির চাহিদা তুঙ্গে থাকে। আর দাদুর হাতের গরম গরম লুচি খেতে ভিড় জমান বহু সাধারণ মানুষ । সকাল থেকে রাত পর্যন্ত চলে বেচাকেনা।
advertisement
আরও পড়ুন : ব্লাড সুগার, কোলেস্টেরল, হাড়ের অসুখ…বাড়ে না কমে রোজ পেঁয়াজ খেলে? জানুন
বিক্রেতা নারায়ণবাবুর কথায়, মূলত, লুচি বা পুরি-দুটোই একই জিনিস। এটি তৈরি হয় ময়দা বা আটা তেল বা ঘি দিয়ে। আমরা একে সাধারণত লুচি বলি। অনেক জায়গায় এটিকে পুরি বলা হয়। ভারত ছাড়াও এটি বাংলাদেশ, নেপাল, বর্মা, সিঙ্গাপুর এবং মালয়েশিয়ায় খুব বিখ্যাত। অবশ্যই এটি তেলে পুরোপুরি ভাজা হয় না। তাই এটি হালকা খাবার হিসেবে ধরা হয়। সাধারণত লোকেরা প্রাতরাশ বা রাতের খাবারের জন্য এটি তরকারি দিয়ে খেতে পছন্দ করেন। বৃদ্ধ দম্পতির পুরনো এই দোকানে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত উপচে পড়ে ভিড়।