শুক্রবার সামশেরগঞ্জ থেকে ৮৬জনের হাতে জমির পাট্টা তুলে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। মুখ্যমন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন পৌর ও নগরোন্নয়ন মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, সেচ মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক সহ রাজ্যের প্রশাসনিক আধিকারিকরা। সামসেরগঞ্জের ধানঘরা, প্রতাপপুর, মহেশটোলা, নিমতিতা সহ বিস্তির্ন্য এলাকা তলিয়ে গিয়েছে গঙ্গার গর্ভে। ইতি মধ্যেই মালদার সভা থেকেই ৫০কোটি টাকা বরাদ্দ করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। শুক্রবার ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শনে গিয়ে আরও ৫০ কোটি টাকা বরাদ্দ করেন। ফলে মোট ১০০ কোটি টাকা বরাদ্দ করা হয়েছে।
advertisement
আরও পড়ুন: জল বাড়লেই বিপদ বাড়ে! তবুও উপায় নেই! তোর্সা নদীতেই ভয়! জানুন
ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন মুখ্যমন্ত্রী ।নৌকাতে করে একাধিক ভাঙন কবলিত এলাকা পরিদর্শন করেন বলেই জানা গিয়েছে। শুক্রবার সকালে ফরাক্কা গঙ্গা ভবন থেকে চপারে করে সামশেরগঞ্জে এসে উপস্থিত হন। তারপরেই পাট্টা তুলে দিলেন তিনি। মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে পাট্টা পেয়ে বেশ খুশি প্রকাশ করেছেন পাট্টা মালিকরা ।
আরও পড়ুন:
মুখ্যমন্ত্রী সভা মঞ্চ থেকে বলেন, মাঝে মাঝেই এই গঙ্গা ভাঙন চলছে। গঙ্গা ভাঙন ও গঙ্গা নিয়ন্ত্রণ এগুলো কেন্দ্রীয় সরকারের প্রকল্প। কেন্দ্রীয় সরকার যতটা রাজনীতি নিয়ে মাথা খামায়, মিথ্যা কুৎসা লটানো করে কিন্তু সেই মাথা যদি সঠিকভাবে ব্যবহার করত সেই প্রকৃতি আজকে রুপশী বাংলার রূপে আরও রুপান্তরিত হতে পারতো। আমরা আমাদের রাজ্যে সরকারের পক্ষ থেকে ভাঙন ৪০লক্ষ মানুষ কে কাজ দিতে পেরেছি। সামশেরগঞ্জে সভা শেষ করেই ট্রেনে করে ফরাক্কা ষ্টেশন থেকে কলকাতার উদ্দেশ্যে রওনা দেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
কৌশিক অধিকারী





