এই ঘটনার জেরে গ্রেফতার করা হয় দুই জনকে। মহিষ গুলো মুলতো পাচারের উদশ্যে নিয়ে আসা হয়েছিল বলে খবর, এর সঙ্গে আরে কে কে জড়িত রয়েছে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। মূলত বাংলাদেশে পাচারের আগেই বড় ধরনের সাফল্য পেল মুর্শিদাবাদ জেলা পুলিশ বলে মনে করা হচ্ছে। মুর্শিদাবাদ জেলা সীমান্তবর্তী জেলা হিসেবে পরিচিত ।বর্তমানে গরু পাচার কান্ডে সিবিআইয়ের পাশাপাশি সিআইডি তৎপর মুর্শিদাবাদ জেলাতে । গরু পাচার কান্ডের মুল এনামুল হক ইতি মধ্যেই সিবিআইয়ের হেফাজতে আছেন।
advertisement
আরও পড়ুন: টাকা নিয়ে অশান্তি, খুনোখুনিতে শেষ হল মুর্শিদাবাদের ভয়াবহতা!
আরও পড়ুন: মাছ না মিষ্টি? জলপাইগুড়িতে ভাইফোঁটার জমজমাট বাজার
পাশাপাশি মুর্শিদাবাদ জেলা হয়ে বাংলাদেশে এই গরু ও মহিষ পাচার করা হয়ে থাকে বলে মনে করা হচ্ছে। বর্তমানে শীতল আবহাওয়া পরতে শুরু করেছে, ফলে এই সুযোগ কে কাজে লাগিয়ে দুস্কৃতীরা এই গরু ও মহিষ পাচার করে থাকে। তবে তার আগেই বড় ধরনের সাফল্য পেল পুলিশ প্রশাসন। এর আগেও একাধিকবার গরু ও মহিষ উদ্ধার করা হয়েছে। কিন্তু তারপরেও উত্তরভারত থেকে সড়ক পথে গরু ও মহিষ মুর্শিদাবাদ জেলা হয়ে সীমান্তবর্তী পারাপার করে বাংলাদেশে চলে যায়। তবে ধৃত দুইজনকে বুধবার আদালতে পেশ করা হবে বলে পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে। সমগ্র ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ প্রশাসন।
কৌশিক অধিকারী