এ দিনেও সকাল থেকেই গঙ্গার ঘাটগুলিতে কড়াকড়ি ছিল চোখে পড়ার মতো। একদিকে গঙ্গা দূষণ রোধের পর্যাপ্ত ব্যবস্থা, অন্যদিকে করোনা অতিমারি পরিস্থিতিতে বাড়তি সর্তকতা। ফলে দশমীতে কিছু সংখ্যক প্রতিমা নিরঞ্জনের পর আবার একাদশীতেও সকাল থেকে চলছে নিয়ম মেনে বিসর্জন পর্ব।
আরও পড়ুনঃ নেই একডালিয়া, টালা! একাধিক গাইডলাইন পুলিশের, এক নজরে রেড রোড পুজো কার্নিভাল
advertisement
আরও পড়ুনঃ দৈত্যের মতো ছুটে এল ট্রেন! ছিন্নভিন্ন ৩ কিশোর! একাদশীর রাতে উলুবেড়িয়ায় হাহাকার
গঙ্গায় বিসর্জন দেওয়ার পর প্রতিমার কাঠামো যত তাড়াতাড়িই সরানো হোক না কেন৷ প্রতিমার রং বা শোলার গয়না জলের সঙ্গে মেশে৷ এ ছাড়া ফুল-মালা তো রয়েছেই ৷ লিটার লিটার রং, প্লাস্টার অফ প্যারিস ও টক্সিক সিন্থেটিক দ্রব্যও পড়ে থাকে গঙ্গায় ৷ এমনও অনেক সময় দেখা গিয়েছে যে বহরমপুরের গঙ্গা ঘাটের পাড়ে প্রতিমার কাঠামো সরিয়ে দেওয়া হলেও উল্টোদিকে ঘাটে ফুল-মালা জমে থাকতে৷ তাই গঙ্গা দূষণ রোধে সব জায়গাতেই সমানভাবে পুরসভাকে তৎপর হতে হবে বলে মত পরিবেশবিদদের৷
পুরকর্মীরা কাঠামো, ফুল, বেলপাতা সরিয়ে সমস্ত ঘাট পরিস্কার করে দেন। ইতিমধ্যেই বাড়ির এবং বেশ কয়েকটি বারোয়ারি পুজোর প্রতিমা বিসর্জন হয়েছে বহরমপুর শহরের বিভিন্ন গঙ্গার ঘাটে।
কৌশিক অধিকারী