তবে এই ঘোষণা হতেই মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন পূজো মন্ডপ থেকে সাধারণ মানুষ মিশ্র প্রতিক্রিয়া দিলেন। কেও সন্তুষ্ট থাকলেন, কেও অসন্তুষ্ট। তবে মুখ্যমন্ত্রীর এই ঘোষণার পর মুর্শিদাবাদ জেলার অধিকাংশ ক্লাব ও পূজো কমিটিগুলি খুশি। তবে এই নিয়ে কটাক্ষ করতে ছাড়ছেন না বেকার যুবক ও যুবতীরা।
advertisement
আরও পড়ুনঃ খেলার প্রতি আগ্রহ তৈরিতে মিনি ম্যারাথন! অংশ নিলেন ৮১ জন
এক সরকারী চাকুরী প্রার্থী যুবক স্নেহাশীষ সিংহ বিশ্বাস জানিয়েছেন, ২০১৭ সালের পর থেকে প্রাথমিকে নিয়োগ নেই। টেট বন্ধ। রাজ্যে যাও বা নিয়োগ হয়েছিল তা সব অর্থের বিনিময়ে। আমরা ডিএলএড কোর্স সম্পন্ন করে এখন একটি কাপড়ের দোকানে কর্মরত। বর্তমানে প্রতি বছর যেমন ক্লাব ও পূজো কমিটিগুলোকে অনুদান দেওয়া হচ্ছে, আমাদের নিয়োগ সেই ভাবেই প্রতি বছর করা হোক।
আরও পড়ুনঃ মালদা থেকে পায়ে হেঁটে যাত্রা তৃণমূল ছাত্র পরিষদের কর্মীর
যদিও রাজ্যে সরকারী কর্মচারীরা এর প্রতিবাদ না করলেও তারা জানিয়েছেন, আমাদের ডিএ বন্ধ। ডিএ দেওয়ার সময়ে বলা হচ্ছে টাকা নেই। অথচ পূজো কমিটিগুলোকে ৬০ হাজার টাকা করে অনুদান দেওয়া হচ্ছে। তাহলে আমরা ও আমাদের পরিবারগুলি বঞ্চিত হল। মুর্শিদাবাদ জেলাতে কয়েক হাজার দুর্গাপুজো হয়ে থাকে। লালবাগ, আইসবাগ থেকে বহরমপুরের বিভিন্ন নামী পূজো বিখ্যাত। যদিও এই ৬০ হাজার টাকাতে পূজো কিছু না হলেও অনুদান ঘোষণা হতেই খুশি তারাও। তবে এই অনুদানে গ্রামীণ পূজো বেশ ভালোভাবেই সম্পন্ন হবে বলে দাবি তাদের।
KOUSHIK ADHIKARY