অভিযোগ ছিল, গ্রামের অধিকাংশ মানুষের ছিল না রেশন কার্ড। এমনকি লক্ষীর ভান্ডার প্রকল্পে অনেকের নামও ওঠেনি। পাচ্ছিলেন না ঠিক মতো বিধবা ভাতা বা বার্ধক্য ভাতাও। মানুষকে সরকারি প্রকল্পের সুবিধা দিতে গ্রামবাসীর নাগালে এবার ব্লক প্রশাসন ও পুলিশ প্রশাসন। গ্রামবাসীদের সমস্ত সমস্যার দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুন: বিনা অনুমতিতে অটো চালানোর আগে সাবধান, হতে পারে জরিমানা
advertisement
আরও পড়ুন: আন্তর্জাতিক ক্যারাটে প্রতিযোগিতায় খড়গ্রামের জয়জয়কার, সাহিলের সোনা, বিজয় পেল ব্রোঞ্জও
অন্যদিকে ,ব্লক প্রশাসন ও পঞ্চায়েতের পক্ষ থেকে স্বাস্থ্য সাথী, কন্যাশ্রী রূপশ্রী, খাদ্য সাথী ও লক্ষীর ভান্ডার সহ একাধিক প্রকল্প থেকে যাতে মানুষ উপকৃত হতে পারেন তার জন্য পরিষেবা দেওয়া হয় । উপস্থিত ছিলেন খড়গ্রাম ব্লক বিডিও বাপি ধর, খড়গ্রাম পঞ্চায়েত সমিতির পুর্ত কমার্ধ্যক্ষ আবুল হাসনাত, বালিয়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধান গোকুল ঘোষ। গ্রামের জনজাতি বাসিন্দারা এতদিন পরে প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই উদ্যোগে খুশি। খড়গ্রাম ব্লকের বিডিও বাপী ধর জানান, আমরা প্রশাসনের পক্ষ থেকে এই গ্রামে এসে শিবির করেছি। যাদের যা অভিযোগ ছিল তা শোনা হল। দ্রুত সব সমস্যার সমাধান করা হবে। পাশাপাশি, আজকে এখানে বেশ কিছু সরকারি পরিষেবার শংসাপত্র তুলে দেওয়া হয় সাধারণ মানুষের হাতে।
কৌশিক অধিকারী