ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের পক্ষ থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয় নির্মাণ কাজ। অভিযোগকারীদের বক্তব্য, শাসক দল ও স্থানীয় প্রশাসনের একাংশের মদতেই দিনে দুপুরে চলছে সরকারি জায়গায় অবৈধ নির্মাণ। সেচ দফতরের এই জায়গাটি নিকাশির কাজে ব্যবহৃত হত। সেচ দফতরের অধীনস্থ এই প্লটেই চলছে অবৈধ নির্মাণ। যদিও সেই কাজ বন্ধ করা হয়েছে ইতিমধ্যেই। ১ একর ৬২ ডেসিমেলের ওপর আনুমানিক চার শতকেরও বেশি জায়গায় অবৈধভাবে নির্মাণে, অভিযোগের আঙুল উঠেছে মানোয়ার হোসেন প্রামাণিক ও রানা হোসেনের দিকে। সম্প্রতি মাটি বহনকারী ট্রাক্টর চাপা পড়ে মারা যায় এক শিশু।
advertisement
মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশকে কার্যত বুড়ো আঙুল দেখাচ্ছে তারা বলে অভিযোগ গ্রামের বাসিন্দাদের। যদিও অভিযুক্ত নির্মাণকারী রানা হোসেনের দাবি, "আমার জায়গার ওপরেই আমি কাজ করছি। এটা কোন সরকারি জায়গা নয়। জল নিকাশির ব্যবস্থাও রাখা আছে, নির্মাণ কাজ হলেও জল নিকাশে কোনো বাধা সৃষ্টি হবেনা", বলে জানান তিনি। যদিও অভিযোগ পাওয়ার পরেই কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে প্রশাসনের নির্দেশে।
ভগবানগোলা ভূমি ও ভূমি সংস্কার দফতরের কর্মী বরুণ মন্ডল জানান, ভগবানগোলার ৩৬২ নং প্লটটি সেচ দফতরের অধীনে রয়েছে। সেখানেই অবৈধ ভাবে নির্মাণ চলছে। বর্তমানে সেই কাজ বন্ধ করাও হয়েছে।
Koushik Adhikary