সোমবার ভোর ৫টা নাগাদ প্রথমে কাগজে স্বাক্ষর করিয়ে একটি কাগজ তুলে দেওয়া হয় জীবনকৃষ্ণের স্ত্রী টগর সাহার হাতে । ৫টা ১৫নাগাদ জীবন কৃষ্ণ সাহাকে সিবিআইয়ের গাড়িতে তুলে নিয়ে যাওয়ার সময়ে দাঁড়িয়ে ছিলেন স্ত্রী ও পরিবারের সদস্যরা। তবে জীবনকে নিয়ে চলে যেতেই কান্নায় ভেঙে পড়েন টগর সাহা। বাড়ির পরিচালিকা ও আরও এক মহিলা তারা টগর সাহাকে ধরে নিয়ে ঘরে যান।
advertisement
আরও পড়ুন - ২৪ ঘণ্টা ধরে খানাতল্লাশি! পুকুরের পাঁক ঘেঁটে CBI-এর হাতে খান কতক জিওল মাছ, মিলল না জীবনকৃষ্ণ সাহার দ্বিতীয় মোবাইল
আরও পড়ুন - ২০ বছর বাদে পাহাড়ে পঞ্চায়েত, তৃণমূলকে হারাতে আদাজল খেয়ে একজোট!
স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, জীবন কৃষ্ণ সাহা তাঁর স্ত্রীকে বাড়ির কাছেই প্রাথমিক শিক্ষিকা হিসেবে যোগদান করিয়া দেন। ২০১৭ সালে আন্দি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতা যোগদান করেন। বাড়ির কাছেই কী ভাবে চাকরি পেলেন তা নিয়েও ইতি মধ্যেই উঠেছে প্রশ্ন।
যদিও সিবিআই জীবনকৃষ্ণ সাহাকে গ্রেফতার করে নিয়ে গেলেও এখনও পর্যন্ত সিবিআইয়ের একটি দল তারা ওপর মোবাইল খোঁজার তল্লাশি শুরু করেছেন। সোমবার সকাল থেকেই জেসিবি দিয়ে মাটি তুলে নতুন করে খোঁজ শুরু করা হয়েছে মোবাইলের।
কৌশিক অধিকারী